ফেসবুক ইউজার গাইড ও ফেসবুকের জানা অজানা.
বর্তমানে ফেসবুক খুবই জনপ্রিয় সামাজিক
নেটওয়ার্কিং সাইট। ফেসবুকের বেশকিছু বিষয় আমরা জানলেও অনেক বিষয়েই অনেকের
তেমন কোনো ধারণা নেই। যাদের এসকল বিষয়ে ধারণা নেই তাদের এই পোস্টটি কাজে
লাগবে বলে আশা করি।আর যারা জানেন তাদের জন্য
পোষ্টটি হলো অকর্মার ঢ়েকি।
রেজিস্ট্রেশন করা:
মোবাইলে ফেসবুক:
মোবাইল দ্বারা একাউন্ট নিশ্চিত করা:
বাংলাতে ফেসবুকের ইন্টারফেস:
বন্ধুদের আমন্ত্রণ জানানো:
আমন্ত্রণ গ্রহন করা:
গ্রুফ তৈরী করা এবং যোগ দেওয়া:
আরো ইমেইল যুক্ত করা বা পরিবর্তন করা:
ফেসবুকের ছবিতে বন্ধুদের ট্যাগ করা:
সার্চ থেকে নিজেকে বিরত রাখা:
স্বভাবগত ভাবেই আমরা সবসময় সর্ট কার্ট প্রছন্দ . সর্ট কার্ট শব্দটা আমরা এত ব্যাবহার করি যে আমরা প্রায় সময় ভুলেই যায় যে এটি বিদেশি শব্দ । আমরা সব কিছুতে সর্ট কার্ট খুঁজি। আর তাই আপনাদের জন্য ফেসবুকের কিছু শর্টকার্ট নিয়ে আসলাম। এবার সর্ট
কার্টে ফেসবুক ব্যাবহার করুন। তাহলে নিচে লক্ষ করুন -
Alt 1=হোম পেজ ।
Alt 2=আপনার প্রফাইল ।
Alt 3=কে আপনাকে ফ্রেন্ড রিকুয়েস্ট পাঠালো (রিকুয়েস্ট না থাকলে কাজ করবে না) ।
Alt 4=কে আপনাকে মেসেজ পাঠালো (মেসেজ না থাকলে কাজ করবে না) ।
Alt 5=কি কি নটিফিকেশন আসলো (না থাকলে কাজ করবে না)।
Alt 6=একাউন্ট সেটিংস ।
Alt 7=একাউন্ট প্রাইভেসি ।
Alt 8=ফেসবুকের ফ্যান পেজ ।
Alt 9=ফেসবুকের রাইট এন্ড রেস্পস্নিবিলিটি ।
Alt 0=ফেসবুক হেল্প সেন্টার ।
Alt m=নতুন মেসেজ লিখতে ।
Alt ?=সার্চ বক্সে কার্সর আনবে ।
আমরা অনেকই ফেইসবুক ব্যবহার করে থাকি । অনেক কারণে আমাদের প্রিয়
ফেইসবুক একাউন্টটি হ্যাক হয়ে যায় তথন আমাদের অনেক অসুবিধার সম্মুখিন হতে হয়
। আজ আমি আপনাদের কাছে কিভাবে আপনি হ্যাকারদের কাছ থেকে আপনার প্রিয়
ফেইসবুক একাউন্টটি রক্ষা করবেন তা সম্পর্কে আলোচনা করব ।এটি থেকে আপনারা
কিছু হলেও আপনার ফেইসবুক একাউন্টটি রক্ষা করতে পারবেন
।
হ্যাকারদের হামলায় অনেকটা বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে ফেসবুক। বিষয়টি স্বীকার করে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ পরিসংখ্যান দিয়ে বলেছে, প্রতিদিন গড়ে প্রায় ৬ লাখ ফেসবুক অ্যাকাউন্ট হ্যাক হচ্ছে।
যেভাবে হ্যাক হচ্ছেঃ
ফেসবুক অ্যাকাউন্ট হ্যাকিং এর প্রায় ৭ ধরনের পদ্ধতি আছে যা পূর্বের টিউনগুলোতে আলোচনা করা হয়েছে। তবে, বিভিন্ন গণমাধ্যমের তথ্য অনুযায়ী, ফেসবুক হ্যাকিংয়ের জন্য সবচেয়ে বেশি ব্যবহার করা হচ্ছে কিলগার নামে একটি সফটওয়্যার।সম্প্রতি কিলগার ছাড়াও ফেসবুক হ্যাকিং নামে একটি বিশেষ ধরনের ‘জিপ ফোল্ডার’ ব্যবহার করছেন হ্যাকাররা। মূলতঃ এটি ফিশিং নামে পরিচিত।
ফেসবুক হ্যাকিংয়ের দ্বিতীয় পদ্ধতিটি অনেক সহজ এবং বিপজ্জনক। এ ফোল্ডারে দুটি ফাইল থাকে। এ দুটি ফাইল হ্যাকারদের ওয়েব হোস্টিং সাইটে আপলোড করে এর একটি লিংক যার ফেসবুক অ্যাকাউন্ট হ্যাক করা হবে, তার অ্যাকাউন্টে পাঠিয়ে দেওয়া হয় সাধারণত মেসেজ অপশন ব্যবহার করে। হ্যাকার তার কাঙ্ক্ষিত অ্যাকাউন্টধারীর ফেসবুক বন্ধু হলে তার ওয়ালেও পেস্ট করে দেয়। আর ওই লিংকটিতে ফেসবুক ব্যবহারকারী ক্লিক করা মাত্র তার ই-মেইল আইডি এবং পাসওয়ার্ড চলে যাবে হ্যাকারের ওয়েব হোস্টিং পাতায় উল্লেখিত ফাইলে। হ্যাকার ফাইলটি খুলে তার কাঙ্ক্ষিত ফেসবুক অ্যাকাউন্টধারীর পাসওয়ার্ড পেয়ে যাচ্ছেন আর দখলে নিচ্ছেন অ্যাকাউন্টটি।একই প্রক্রিয়ায় ব্যক্তিগত ই-মেইল অ্যাকাউন্টও হ্যাকারদের দখলে চলে যাচ্ছে। অনেক হ্যাকার আবার বিভিন্ন ব্লগে ফেসবুক অ্যাকাউন্ট হ্যাকিংয়ের ট্রিকস হিসেবে বিশেষ জিপ ফোল্ডারটি আপলোড করে রাখছেন এবং “এটি ডাউনলোড করলে আপনিও ফেসবুক অ্যাকাউন্ট হ্যাক করতে পারবেন”-এমন কিছু বাক্য লিখে রাখছেন। তবে সাবধান, ওই জিপ ফোল্ডারে জুড়ে দেওয়া হচ্ছে স্প্যাম। এর ফলে জিপ ফোল্ডারটি কারও কম্পিউটারে ডাউনলোড করে খোলার জন্য ক্লিক করার সঙ্গে সঙ্গে স্প্যামটি উইন্ডোজের মূল অপারেটিং ফাইলের সঙ্গে সম্পৃক্ত হয়ে কম্পিউটার ব্যবহারকারীর ব্যক্তিগত ফাইল, ফোল্ডার এবং অনলাইনে যত সাইটে পাসওয়ার্ড ব্যবহার করবেন, তার সবকিছু হ্যাকারের দৃষ্টিসীমার ভেতর পাঠিয়ে দেবে।
পরিচিত বন্ধুদের কাছ থেকে লিঙ্কগুলো শেয়ার হচ্ছে কিভাবে?
এর উত্তর হচ্ছে, প্রথমে হ্যাকার কারো অ্যাকাউন্ট এর দখল নিজের হাতে নিয়ে নিচ্ছে, তারপর ওই অ্যাকাউন্ট থেকে তার সব গুরুত্বপূর্ণ ফ্রেন্ডদের ওয়াল এ উক্ত লিঙ্কটি পোস্ট করে দিচ্ছে। যেইই ওই লিঙ্কে ক্লিক করছে তার ইউজারনেম ও পাসওয়ার্ড চলে যাচ্ছে হ্যাকারের কাছে। মজার ব্যপার হচ্ছে, বেশিরভাগ ক্ষেত্রে কোন আইডি হ্যাক করার পর হ্যাকার তার পাসওয়ার্ডের কোন পরিবর্তন আনছেন না। ফলে, ভিকটিম বুঝতেই পারছেন না তার অ্যাকাউন্ট তিনি ছাড়াও অন্য কেউ পরিচালনা করছেন।
জিপ ফোল্ডারটি তারা কিভাবে তৈরি করছে?
জিপ ফোল্ডার এর সাহায্যে অ্যাকাউন্ট হ্যাক করতে হ্যাকাররা নিচের ধাপগুলি অনুসরণ করছেঃ
* অনলাইনে প্রায় ১০০ ওয়েবসাইট আছে যারা ফ্রি Web Hosting Account অফার করে থাকে। হ্যাকাররা প্রথমে যেকোনো ওয়েব হোষ্টিং সাইটে একটি ফ্রি অ্যাকাউন্ট খুলছে।
* এরপর তারা একটি ভুয়া লগিন পেইজ তৈরি করছে। এজন্যে, প্রথমে যে পেজের ভুয়া লগিন পেজ তৈরি করা হবে (যেমন, ফেসবুক) সেটিতে গিয়ে রাইট বাটনে ক্লিক করে View page source করে এইচটিএমএল কোডগুলো একটি নোটপ্যাডে কপি করে তা facebook.html নামে সেভ করে নিচ্ছে।
* তারপর, ডাটাগুলো একটি টেক্সট ফাইলে সেভ করার জন্য তারা একটি PHP Code তৈরি করছে (code.php)।
* এরপর, একটি ফাকা টেক্সট ফাইল নিচ্ছে যেখানে ভিকটিমের ইউজারনেম ও পাসওয়ার্ডগুলো সেভ করা হবে (password.txt)।
* পরবর্তী ধাপে তারা facebook.html ও code.php এই ফাইলদুটিকে লিঙ্ক করে দিচ্ছে। ফলে, password.txt ফাইলটি code.php ফাইলের সাথে অটোম্যাটিক্যালি লিঙ্কড হয়ে যাচ্ছে।
* এরপর তারা উক্ত ফাইলগুলো একটি জিপ ফোল্ডারে পরিনত করে তাদের ফ্রি হোষ্টিং এ আপলোড করে লিঙ্কটি ভিকটিমের ওয়াল এ পোস্ট করে দিচ্ছে। যখনই ভিকটিম উক্ত লিঙ্কটিতে ক্লিক করছে, সাথে সাথে তার ইউজারনেম ও পাসওয়ার্ডটি হ্যাকারের তৈরি করা password.txt ফাইলে গিয়ে সেভ হচ্ছে।
কিভাবে নিরাপদ থাকব?
* ফেসবুকের ফিশিং থেকে বাচতে হলে প্রথমেই যে সতর্কতাটি অবশ্যই অবলম্বন করতে হবে তা হল, কোন ধরনের অযাচিত লিঙ্কে ক্লিক করবেন না; তা সে যেখান থেকেই আসুক না কেন।
* দেখে নিন, আপনার ফেসবুক আইডির প্রোটেকশন স্ট্যাটাস কততুকু। এজন্য,http://www.facebook.com/login.php এই লিঙ্কে গিয়ে উপরে ডান কোণায় Overall protection এ লক্ষ্য করুন। যদি আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্টের নিরাপত্তাব্যবস্থা সবল হয়, তাহলে High (সবুজ রং চিহ্নিত) থাকবে।
* যদি নিরাপত্তাব্যবস্থা দুর্বল হয়, তাহলে low লেখাটি থাকবে। এরকম নিরাপত্তাব্যবস্থা সবল করবার জন্য আপনাকে তিনটি অপশন দেওয়া হবে। প্রথম অপশন থেকে আপনি ফেসবুক অ্যাকাউন্টে একাধিক মেইল যোগ করবেন। দ্বিতীয় অপশনে ফেসবুক অ্যাকাউন্টে আপনার মুঠোফোন নম্বর যোগ করতে হবে। তৃতীয় অপশনে নিরাপত্তা প্রশ্ন যোগ করুন। মনে রাখবেন, এটি সেটিং করার পর আপনি যখনি প্রথমবার কোন পিসি অথবা ব্রাউজার ওপেন করবেন তখনি আপনার মুঠোফোনে ৫ সংখ্যার একটি নিউমেরিক কোড পৌছেঁ যাবে। আপনি আপনার মুঠোফোন হতে প্রাপ্ত কোডটি ব্যবহার করে অ্যাকাউন্ট এ লগিন করতে পারবেন।
* মনে রাখবেন, হ্যাকাররা সাধারণত প্রথমে ই-মেইল আইডি হ্যাক করার চেষ্টা করে। আপনার ফেসবুক ইমেইল আইডি ও অন্যান্য পারসোনাল ইনফরমেশন যাতে কেউ দেখতে না পায়, সেজন্য Edit profile এ গিয়ে Contact information এ সেন্সেটিভ ইনফরমেশনের প্রাইভেসিগুলো “Only me” করে রাখুন।
* ফেসবুক ও ইমেইল দুটির জন্য দুই ধরনের শক্তিশালী পাসওয়ার্ড নির্বাচন করুন। ইমেইলের প্রোটেকশন স্ট্যাটাস শক্ত আছে কিনা তা ভাল করে দেখে নিন।
* ইমেইলের ক্ষেত্রে রিকভারি ইমেইল কার সাথে করা আছে তা ভাল করে দেখে নিন এবং রিকভারি ইমেইলের প্রোটেকশন স্ট্যাটাস কতটুকু তাও ভাল করে দেখে নিন। মনে রাখবেন, আপনার রিকভারি ইমেইলগুলোর কোনটি হ্যাক করতে পারলে অন্য সবগুলো (এমনকি ফেসবুকও) মুহূর্তের মধ্যে হ্যাক করা কোন ব্যাপার না।
* ইমেইল ও ফেসবুকের সিকুরিটি কোশ্চেন ও আনসারগুলো এমনভাবে নির্বাচন করুন যেটি আপনার কাছে কমন কিন্তু অন্যদের কাছে পুরা আনকমন।
* অনলাইনে ব্যক্তিগত তথ্য যতটা সম্ভব কম দেয়ার চেষ্টা করুন।
পোষ্টটি হলো অকর্মার ঢ়েকি।
রেজিস্ট্রেশন করা:
ফেসবুকে যে কেউ রেজিস্ট্রেশন করতে পারে। এজন্য www.facebook.com
সাইটে যান। এবার Sign Up অংশের ফরম পূরণ করে Sign Up বাটনে ক্লিক করুন এবং
Security Check এর শব্দদ্বয় লিখে Sign Up বাটনে ক্লিক করলে ফেসবুকের
একাউন্ট খোলা হবে। এরপরে ইমেইলে প্রাপ্ত ফেসবুকের মেইলের লিংকে ক্লিক করে
ইমেইল ঠিকানা নিশ্চিত করতে হবে।
মোবাইলে ফেসবুক:
ফেসবুকের
ভক্তরা চাইলে তাদের GPRS উপযোগী মোবাইলেও ফেসবুক ব্যবহার করতে পারেন।
এজন্য m.facebook.com ঢুকে স্বাভাবিকভাবে ইমেইল এবং পাসওয়ার্ড দ্বারা
প্রবেশ করতে পারবেন। এর ইমেইল ঠিকানা ছাড়াও মোবাইল নম্বর ব্যবহার করে
ফেসবুকে একাউন্ট খোলা যায়। এজন্য m.facebook.com থেকে Need an account?
Sign up using your phone here এর here লেখা লিংকে ক্লিক করুন এবং নাম,
কান্ট্রি কোডসহ মোবাইল নম্বর, পাওয়ার্ড দিয়ে Sign up করুন। এরপরে ফেসবুক
থেকে প্রাপ্ত এসএমএস এর পিন নম্বরট পরবর্র্তী পেজে দিয়ে একাউন্ট সক্রিয়
করুন। এই একাউন্ট দ্বারা কম্পিউটারে ব্যবহার করতে চাইলে লগইন করার সময়
ইমেইলের স্থলে মোবাইল নম্বর এবং পাসওয়ার্ড দ্বারা লগইন করতে হবে।
মোবাইল দ্বারা একাউন্ট নিশ্চিত করা:

বন্ধুদের
যুক্ত করতে গেলে বা অন্য ক্ষেত্রে Security Check ডায়ালগ আসে, যা বেশ
বিরক্তিকর। এটা থেকে মুক্তি পেতে Sick of these? এর Verify your account
লিংকে ক্লিক করুন তাহলে Confirm Your Phone ডায়ালগ বক্স আসবে। এবার Phone
Number: এ আপনার মোবাইল নম্বর লিখে Confirm বাটনে ক্লিক করুন। তাহলে আপনার
মোবাইলে ফেসবুক থেকে কোড সম্বলিত ম্যাসেজ আসবে, এখানে উক্ত কোড লিখে
Confirm বাটনে ক্লিক করুন। ব্যাস এরপরে আর Security Check ডায়ালগ আসবে না।
বাংলাতে ফেসবুকের ইন্টারফেস:

সম্প্রতি
ফেসবুকের ভাষার তালিকায় বাংলা ভাষা যুক্ত করা হয়েছে। ইতিপূর্বে
এ্যাপলিকেশন দ্বারা বাংলা ইন্টাফেস দেখা যেতো। বর্তমানে উভয় পদ্ধতিতে বাংলা
ইন্টারফেসে ফেসবুক দেখা যাবে।
পদ্ধতি ১) ফেসবুকে লগইন করে Accounts Settings এ যান। এবার Language ট্যাবে গিয়ে Primary Language: অংশে বাংলা নির্বাচন করলে কিছুক্ষণের মধ্যে ফেসবুকের চেহারা বাংলাতে রূপান্তরিত হবে।
পদ্ধতি ২) এজন্য www.new.facebook.com/translations ঠিকানাতে যান এবং Allow বাটনে ক্লিক করে এ্যাপলিকেশনটি যুক্ত করুন। এবার Set your language ড্রপডাউন থেকে বাংলা নির্বাচন করুন ব্যস কিছুক্ষণের মধ্যে ফেসবুকের সকল ইন্টারফেস বাংলাতে আসবে।
পদ্ধতি ১) ফেসবুকে লগইন করে Accounts Settings এ যান। এবার Language ট্যাবে গিয়ে Primary Language: অংশে বাংলা নির্বাচন করলে কিছুক্ষণের মধ্যে ফেসবুকের চেহারা বাংলাতে রূপান্তরিত হবে।
পদ্ধতি ২) এজন্য www.new.facebook.com/translations ঠিকানাতে যান এবং Allow বাটনে ক্লিক করে এ্যাপলিকেশনটি যুক্ত করুন। এবার Set your language ড্রপডাউন থেকে বাংলা নির্বাচন করুন ব্যস কিছুক্ষণের মধ্যে ফেসবুকের সকল ইন্টারফেস বাংলাতে আসবে।
বন্ধুদের আমন্ত্রণ জানানো:
বন্ধুদের
মেইলের মাধ্যমে আমন্ত্রণ জানাতে Friends থেকে Invite Friends এ ক্লিক
করুন। এবার To: তে বন্ধুদের ইমেইল লিখে Invite বাটনে ক্লিক করুন। আর যদি
আপনার ইমেইল থেকে বন্ধুদের ইমেইল ঠিকানা আনতে চান তাহলে Import Email
Addresses এ ক্লিক করে বা ইমেইলের লগোর উপরে ক্লিক করে ইউজার, পাসওয়ার্ড
দিয়ে Find Friends বাটনে ক্লিক করুন, তাহলে মেইলে থাকা সকল মেইল ঠিকানা
আসবে। এবার যাকে যাকে আমন্ত্রণ জানাতে চান সেই মেইল ঠিকানাগুলো নির্বাচন
করে Add to Invite বাটনে ক্লিক করলে To: তে চলে আসবে। এছাড়াও Friends মেনু
থেকে Find Friends এ গিয়ে বা হোম পেজে থাকা অবস্থায় ডানের Suggestions থেকে
পছন্দের ব্যাক্তিকে আমন্ত্রণ জানাতে Add as Friend এ ক্লিক করুন। এছাড়াও
নাম বা ইমেইল ঠিকানা দ্বারা সার্চ করেও আমন্ত্রণ জানাতে পারেন।
আমন্ত্রণ গ্রহন করা:
কেউ
আপনকে আমন্ত্রণ জানালে হোম পেজের ডানে Requests এ দেখা যায়। এখানে ফ্রেন্ড
রিকোয়েষ্ট, প্রুফ ইনভাইটেশন, সাজেশন ইত্যাদি থাকে। আপনি যেকোন একটিতে
ক্লিক করে Confirm Request পেজ থেকে আমন্ত্রণ গ্রহন করতে পারেন।
গ্রুফ তৈরী করা এবং যোগ দেওয়া:
স্ট্যাটাসবারে প্রুফ আইকনে ক্লিক করে বা www.facebook.com/groups.php
ঠিকানাতে যান। এবার পছন্দের গ্রুফটির উপরে ক্লিক করে Join this Group এ
ক্লিক করে Add group membership? ডায়ালগ থেকে Join এ ক্লিক করে গ্রুফে যোগ
দিতে পারেন। আর গ্রুফ থেকে বের হতে Leave Group এ ক্লিক করে Remove group
membership? ডায়ালগ থেকে Remove এ ক্লিক করলেই হবে। এছাড়াও নিজের একটি
গ্রুফ তৈরী করতে চাইলে গ্রুফ পেজ থেকে +Create a new Group বাটনে ক্লিক করে
পরবর্তী পদক্ষেপ অনুসরণ করুন।
আরো ইমেইল যুক্ত করা বা পরিবর্তন করা:
ফেসবুক
যে ইমেইল দ্বারা রেজিস্ট্রেশন করা হয় এবং পরবর্তিতে উক্ত ইমেইল দ্বারা
ফেসবুকে লগইন করতে হয়। কিন্তু আপনি চাইলে উক্ত ইমেইল ঠিকানা পরিবর্তন বা
আরো ইমেইল ঠিকানা যুক্ত করতে পারবেন। এজন্য ফেসবুকে লগইন করে Accounts
Settings এ যান। এবার Email এর change এ ক্লিক করে New Email: এ নতুন
আরেকটি ইমেইল ঠিকানা লিখে Add New Email বাটনে ক্লিক করুন এবং Change Email
বক্সে ফেসবুকের বর্তমান পাসওয়ার্ড লিখে Confirm বাটনে ক্লিক করুন। এবার
নতুন যুক্ত করা মেইলে কনফার্মেশন মেইল যাবে উক্ত মেইলের লিংকে ক্লিক করে
ইমেইল ঠিকানাটি নিশ্চিত করতে হবে। সদ্য যুক্ত করা ইমেইলটি ডিফল্ট হিসাবে
থাকবে। এভাবে আরো মেইল ঠিকানা যুক্ত করা যাবে। আগের মেইলটি মুছে ফেলতে
চাইলে Accounts Settings এ যান। এবার Email এর change এ ক্লিক করে যে
মেইলটি মুছে ফেলতে চান তার ডানের Remove লিংকে ক্লিক করুন এবং ফেসবুকের
বর্তমান পাসওয়ার্ড লিখে Confirm বাটনে ক্লিক করুন। ব্যাস আগের মেইলটি
ফেসবুক থেকে মুছে যাবে।
ফেসবুকের ছবিতে বন্ধুদের ট্যাগ করা:
ফেসবুক
বর্তমানে সবচেয়ে জনপ্রিয় সামাজিক সাইট। এখানে ভিডিও এবং ছবি শেয়ার করা যায়
তেমনই এসব ছবিতে বন্ধুদেরকে ট্যাগ করা যায়। একটি গ্রুপ ছবি যদি বিভিন্ন
বন্ধুকে ট্যাগ করতে চান তাহলে ছবিটি আপলোড করে ছবিটির উপরে ক্লিক করে
প্রদর্শন করুন। এবার নিচের Tag This Photo এ ক্লিক করে যে বন্ধুতে ট্যাগ
করতে চান ছবির সেই যায়গাই ক্লিক করলে বক্স এবং ডানে ট্যাগ উইন্ডো আসবে। যে
বন্ধুকে ট্যাগ করতে চান উক্ত বন্ধু যদি আপনার ফ্রেন্ড লিষ্টে থাকে তাহলে তা
নির্বাচন করুন, আর যদি না থাকে তাহলে Type any name or tag: এ বন্ধুর নাম
লিখে Tag বাটনে ক্লিক করুন। এভাবে ইচ্ছামত বন্ধুদেরকে ট্যাগ করতে পারবেন।
শেষে Done Tagging এ ক্লিক করে ট্যাগ শেষ করুন।
আপনি যে যে বন্ধুদেরকে ট্যাগ করেছেন সেই সেই বন্ধুর ওয়ালে আপনার ট্যাগ করা ছবি প্রদর্শিত হবে। আপনি চাইলে এভাবে অন্যের ফটো এ্যালবামে নিজেরও বা অন্যদেরকেও ট্যাগ করতে পারবেন। একইভাবে নোটে এবং ভিডিওতে ট্যাগ করা যায়।
আপনি যে যে বন্ধুদেরকে ট্যাগ করেছেন সেই সেই বন্ধুর ওয়ালে আপনার ট্যাগ করা ছবি প্রদর্শিত হবে। আপনি চাইলে এভাবে অন্যের ফটো এ্যালবামে নিজেরও বা অন্যদেরকেও ট্যাগ করতে পারবেন। একইভাবে নোটে এবং ভিডিওতে ট্যাগ করা যায়।
ইউজার নাম সেট করা:


সম্প্রতি ফেসবুক ব্যবহাকারীদের ইউজার নাম সেট করার সুযোগ দিয়েছে। এজন্য লগইন করা অবস্থায় www.facebook.com/username/ এ যান এবং পছন্দের ইউজার নাম সেট করুন। আপনি যদি salientsilence নাম সেট করেন তাহলে আপনার ফেসবুকের ঠিকানা হবে https://www.facebook.com/salientsilence যেখানে আগে প্রোফাইল আইডি দেখাতো।
সার্চ থেকে নিজেকে বিরত রাখা:
ফেসবুকে
ইমেইল ঠিকানা দ্বারা বা নাম দ্বারা সার্চ করলে প্রোফাইল দেখায় এবং
আমন্ত্রণ করার সুযোগ দেয়। আপনি চাইলে নিজেকে এই সার্চ থেকে বিরত রাখতে
পারেন এবং চাইলে শুধুমাত্র বন্ধু এবং বন্ধুর বন্ধুদের সার্চ করার সুযোগ
দিতে পারেন। এজন্য Settings থেকে Privacy Settings এ যান। এবার Search এ
ক্লিক করে Search Visibility অংশে কারা ফেসবুকে আপনাকে সার্চ করে পাবে তা
নির্বাচন করুন। আর সার্চে আপনার কি কি তথ্য দেখাবে তা নির্বাচন করুন Search
Result Content থেকে। অনান্য সার্চ ইঞ্জিন থেকে নিজেকে প্রদর্শিত না করতে
চাইলে Public Search Listing এ আনচেক করুন।
ব্লক করা:

নির্দিষ্ট
কোন বন্ধু বা অনাকাঙ্খিত ব্যাক্তিকে আপনার প্রোফাইল বা অনান্য তথ্য দেখা
থেকে বিরত রাখতে তাকে ব্লক করে রাখতে পারেন। এজন্য Settings থেকে Privacy
Settings এ যান। এবার নিচের Block People এর অংশের টেক্সট বক্সে নাম লিখে
Block বাটনে ক্লিক করুন। এবার যাকে ব্লক করতে চান সার্চের ডানে Block
Person এ ক্লিক করুন। এভাবে আপনি একাধিক ব্যক্তিবর্গকে ব্লক করে রাখতে
পারেন। কাউকে ব্লক করলে সে আপনাকে কোথাও সার্চ করে যেমন পাবে না তেমন তার
সাথে পূর্বে বন্ধত্ব থাকলেও তা শেষ হয়ে যাবে। আর আনব্লক করতে চাইলে Block
List থেকে Remove লিংকে ক্লিক করলেই হবে।
জিমেইলের সাথে যুক্ত করা:

ফায়ারফক্স
ব্যবহাকারীরা Xoopit এ্যাডঅন্স ব্যবহার করে জিমেইলের সাথে ফেসবুককে যুক্ত
করতে পারেন। ফলে জিমেইল থেকে ফেসবুকে ছবি, ভিডিও যেমন দেখা যাবে তেমনই
জিমেইল থেকেও শেয়ার করা যাবে। এজন্য https://addons.mozilla.org/en-US/firefox/addon/8257 থেকে এ্যাডঅন্স ইনস্টল করে নিন। এরপরে জিমেইল একাউন্টে লগইন করে Xoopit এ লগইন করতে হবে। বিস্তারিত পাবেন http://vimeo.com/3287784 এখানে।
টুইটার এবং ফেসবুক:

টুইটার
মিনি ব্লগ বেশ জনপ্রিয়। আপনি চাইলে টুইটারের স্ট্যাটাস ফেসবুকে যুক্ত করতে
পারেন। এমনকি ফেসবুক থেকেও টুইটারে পোস্ট করতে পারেন। এজন্য http://apps.facebook.com/twitter/
এ্যাপলিকেশনটি যুক্ত করুন। এবার টুইটারের ইউজার নাম এবং পাসওয়ার্ড দ্বারা
লগইন করুন। ব্যাস এখন থেকে আপনার টুইটারে কোন পোস্ট করলে তা ফেসবুকের ওয়ালে
যেমন দেখাতে তেমনই ফেসবুকের টুইটার এ্যাপলিকেশনে আপনি কিছু লিখলে তা
টুইটারে এবং ফেসবুকে দেখাবে।
ফায়ারফক্সের মাধ্যমে ফেসবুকে পোস্ট করা:

ফায়ারফক্সের FireStatus এ্যাডঅন্স দ্বারা আপনার স্ট্যাটাস ফেসবুকসহ আরো বিভিন্ন সাইটে পোস্ট করতে পারবেন। এজন্য https://addons.mozilla.org/en-US/firefox/addon/8973
থেকে এ্যাডঅন্সটি ইনস্টল করে নিন। এবার স্ট্যটাস বারের ডানের FireStatus
আইকনে কিক্ল করুন তাহলে স্ট্যটাস বারের উপরে একটি বার আসবে। এখানে আনার
স্ট্যটাস লিখে ডানের ফেসবুক নির্বাচন করে Send বাটনে ক্লিক করুন তাহলে
ফেসবুকের লগইন উইন্ডোজ আসবে লগইন করলে স্ট্যটাস ফেসবুকের ওয়ালে পোস্ট হবে।
ফায়ারফক্সের সাইটবারে ফেসবুক চ্যট:

অনান্য সাইট ব্রাউজ করার পাশাপাশি ফায়ারফক্সের সাইটবারে ফেসবুকের বন্ধুদের সাথে চ্যাটিং করতে পারবেন। এজন্য www.facebook.com/presence/popout.php
সাইটে যান এবং পেজটি বুকমার্ক করুন। এবার Bookmarks মেনুতে গিয়ে উক্ত
বুকমার্কের উপরে মাউসের ডান বাটন ক্লিক করে Properties এ ক্লিক করুন। এখানে
Load this bookmark in sidebar চেক করে Save Change বাটনে ক্লিক করে সেভ
করুন। এখন থেকে Bookmarks মেনু থেকে বুকমার্ক করা ফেসবুক চ্যাটের উপরে
ক্লিক করলে সাইটবারে শুধু চ্যাটিং অপশনটি আসবে।
ফায়ারফক্সের জন্য ফেসবুক টুলবার:

ফায়ারফক্স ব্রাউজারের জন্য ফেসবুকের টুলবার ডাউনলোড করতে পাবেন http://developers.facebook.com/toolbar এখান থেকে।
পিজিনে ফেসবুকে চ্যাট করা:

জনপ্রিয় ওপেন সোর্স ম্যাসেঞ্জার পিজিন দ্বারাও ফেসবুকের বন্ধুদের সাথে চ্যাটিং করতে পারবেন। এজন্য http://pidgin-facebookchat.googlecode.com
থেকে প্লাগইনটি ডাউনলোড করে ইনস্টল করুন। এবার পিজিনে Accounts মেনু থেকে
Manage Accounts এ ক্লিক করুন। এরপরে Add বাটনে ক্লিক করে Protocol থেকে
Facebook নির্বাচন করুন এবং User Name এ ইমেইল ঠিকানা এবং ফেসবুকের
পাসওয়ার্ড দিয়ে একাউন্ট যুক্ত করুন। এবং চ্যাটিং করুন ফেসবুকের বন্ধুদের
সাথে। তবে এটা প্লাগইনটি বর্তমানে পোর্টেবল পিজিনে কাজ করবে না।
ফেসবুকের ছবির এ্যালবাম ডাউনলোড করা:

ফেসবুকে
শেয়ার করা ছবির এ্যালবামের (বন্ধুর এ্যালবাম, গ্রুফ এ্যালবাম, ইভেন্ট
এ্যালবাম) সমস্ত ছবি একসাথে ডাউলোড করতে পারবেন ফায়ারফক্সের একটি এ্যাডঅন্স
দ্বারা। এজন্য https://addons.mozilla.org/en-US/firefox/addon/8442
থেকে এ্যাডঅন্সটি ইনস্টল করুন। এবার যে এ্যালবামটি ডাউনলোড করতে চাচ্ছেন
তার উপরে মাউসের ডান বাটন ক্লিক করে Download Album with FacePAD এ ক্লিক
পরবর্তী ম্যাসেজে Ok করুন। এবার একে একে ফাইলগুলোর সেভ ডায়ালগ বক্স আসবে
সেখানে সেভ করলেই হবে।
নির্দিষ্ট বন্ধুদের ফ্রেন্ড বক্সে প্রর্দশিত করা:

আপনার
ফেসবুক প্রোফাইল যারা দেখবে তারা আপনার ফ্রেন্ড বক্সে কতগুলো বন্ধু দেখবে
বা কাদের কাদের দেখবে তা আপনি নির্ধারণ করে দিতে পারেন। ডিফল্ট হিসাবে ৬জন
বন্ধু বিক্ষিপ্তভাবে প্রদশিত হয়। এটা নির্ধারণ করতে আপনার ছবি উপরে ক্লিক
করে প্রোফাইলে যান। এবার বাম পাশের Friends এর ডানের পেনসিলে ক্লিক করুন।
Show এর ড্রপডাউন থেকে কতগুলো বন্ধুকে দেখাতে চান তা নির্ধারণ করুন। এবার
Always show these friends: এর নিচে আপনার বন্ধুদের নাম যোগ করুন। ব্যাস
এখন থেকে আপনার নির্ধারিত বন্ধুদের ফ্রেন্ড বক্সে সবসময়ে দেখাবে। নির্ধারিত
করা বন্ধুদের সংখ্যা কম হলে বাকীগুলো অনান্য বন্ধুদের মধ্য থেকে
বিক্ষিপ্তভাবে প্রদশিত হবে।
ওয়ার্ডপ্রেসের পোস্ট ফেসবুকের ওয়ালে সয়ংক্রিয়ভাবে আনা:

আপনার
যদি নিজস্ব ওয়ার্ডপ্রেস ব্লগ থাকে তাহলে wordbook প্লাগইন দ্বারা আপনি
উক্ত ওয়ার্ডপ্রেসের লেখা সয়ংক্রিয়ভাবে ফেসবুকে আনতে পারবেন। এজন্য http://wordpress.org/extend/plugins/wordbook/
থেকে প্লাগইনটি ডাউনলোড করে আপনার ওয়ার্ডপ্রেসে ইনস্টল করুন এবং আপনার
ফেসবুকের ইমেইল এবং পাসওয়ার্ড দ্বারা সেটিং নিশ্চিত করুন। এরপর থেকে আপনার
উক্ত ওয়ার্ডপ্রেসে কোন পোস্ট করলে তা ফেসবুকে লিংক হিসাবে চলে আসবে।
বিভিন্নভাবে ডেক্সটপে ফেসুবুক ব্যবহার করা যায়। এর মধ্যে রয়েছে Seesmic Desktop (http://desktop.seesmic.com), Facebooker (www.widgets.yahoo.com/widgets/facebooker), Xobni (www.xobni.com), Facebook Sidebar Gadget (www.facebooksidebargadget.com), Scrapboy (www.scrapboy.com) এবং Facebook AIR application (http://static.ak.fbcdn.net/fbair/Facebook_Desktop_for_AIR.zip) অন্যতম।
ফেসবুকের একাউন্ট বন্ধ করা:


আপনি
যদি ফেসবুকের একাউন্টটি মুছে তাহলে উপরের ডানে Settings ট্যাব থেকে
Account Settings এ ক্লিক করুন। এবার Deactivate Account এর Deactivate
লিংকে ক্লিক করুন তাহলে Confirm Facebook Account Deactivation পেজ আসবে।
এখানে কেন একাউন্ট বন্ধ করতে চাচ্ছেন তা নির্বাচন করে Deactivate বাটনে
ক্লিক করুন তাহলে ফেসবুকের একাউন্টটি বন্ধ হয়ে যাবে। তবে যদি ভবিষ্যতে আবার
একাউন্টটি সচল করতে চান তাহলে ফেসবুকে স্বাভাবিক ভাবে লগইন করলে
রিএ্যাকটিভ মেইল যাবে আপনার মেইলে যেখানে ক্লিক করে পুনরাই একাউন্ট সচল
করতে পারবেন।
ফেসবুকের শর্টকাটগুলো জেনে নিন.
স্বভাবগত ভাবেই আমরা সবসময় সর্ট কার্ট প্রছন্দ . সর্ট কার্ট শব্দটা আমরা এত ব্যাবহার করি যে আমরা প্রায় সময় ভুলেই যায় যে এটি বিদেশি শব্দ । আমরা সব কিছুতে সর্ট কার্ট খুঁজি। আর তাই আপনাদের জন্য ফেসবুকের কিছু শর্টকার্ট নিয়ে আসলাম। এবার সর্ট
কার্টে ফেসবুক ব্যাবহার করুন। তাহলে নিচে লক্ষ করুন -
Alt 2=আপনার প্রফাইল ।
Alt 3=কে আপনাকে ফ্রেন্ড রিকুয়েস্ট পাঠালো (রিকুয়েস্ট না থাকলে কাজ করবে না) ।
Alt 4=কে আপনাকে মেসেজ পাঠালো (মেসেজ না থাকলে কাজ করবে না) ।
Alt 5=কি কি নটিফিকেশন আসলো (না থাকলে কাজ করবে না)।
Alt 6=একাউন্ট সেটিংস ।
Alt 7=একাউন্ট প্রাইভেসি ।
Alt 8=ফেসবুকের ফ্যান পেজ ।
Alt 9=ফেসবুকের রাইট এন্ড রেস্পস্নিবিলিটি ।
Alt 0=ফেসবুক হেল্প সেন্টার ।
Alt m=নতুন মেসেজ লিখতে ।
Alt ?=সার্চ বক্সে কার্সর আনবে ।
জেনে নিন কিভাবে আপনার প্রিয় ফেইসবুক একাউন্টটি হ্যাকারের হাত থেকে মুক্ত রাখবেন.
।
হ্যাকারদের হামলায় অনেকটা বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে ফেসবুক। বিষয়টি স্বীকার করে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ পরিসংখ্যান দিয়ে বলেছে, প্রতিদিন গড়ে প্রায় ৬ লাখ ফেসবুক অ্যাকাউন্ট হ্যাক হচ্ছে।
যেভাবে হ্যাক হচ্ছেঃ
ফেসবুক অ্যাকাউন্ট হ্যাকিং এর প্রায় ৭ ধরনের পদ্ধতি আছে যা পূর্বের টিউনগুলোতে আলোচনা করা হয়েছে। তবে, বিভিন্ন গণমাধ্যমের তথ্য অনুযায়ী, ফেসবুক হ্যাকিংয়ের জন্য সবচেয়ে বেশি ব্যবহার করা হচ্ছে কিলগার নামে একটি সফটওয়্যার।সম্প্রতি কিলগার ছাড়াও ফেসবুক হ্যাকিং নামে একটি বিশেষ ধরনের ‘জিপ ফোল্ডার’ ব্যবহার করছেন হ্যাকাররা। মূলতঃ এটি ফিশিং নামে পরিচিত।
ফেসবুক হ্যাকিংয়ের দ্বিতীয় পদ্ধতিটি অনেক সহজ এবং বিপজ্জনক। এ ফোল্ডারে দুটি ফাইল থাকে। এ দুটি ফাইল হ্যাকারদের ওয়েব হোস্টিং সাইটে আপলোড করে এর একটি লিংক যার ফেসবুক অ্যাকাউন্ট হ্যাক করা হবে, তার অ্যাকাউন্টে পাঠিয়ে দেওয়া হয় সাধারণত মেসেজ অপশন ব্যবহার করে। হ্যাকার তার কাঙ্ক্ষিত অ্যাকাউন্টধারীর ফেসবুক বন্ধু হলে তার ওয়ালেও পেস্ট করে দেয়। আর ওই লিংকটিতে ফেসবুক ব্যবহারকারী ক্লিক করা মাত্র তার ই-মেইল আইডি এবং পাসওয়ার্ড চলে যাবে হ্যাকারের ওয়েব হোস্টিং পাতায় উল্লেখিত ফাইলে। হ্যাকার ফাইলটি খুলে তার কাঙ্ক্ষিত ফেসবুক অ্যাকাউন্টধারীর পাসওয়ার্ড পেয়ে যাচ্ছেন আর দখলে নিচ্ছেন অ্যাকাউন্টটি।একই প্রক্রিয়ায় ব্যক্তিগত ই-মেইল অ্যাকাউন্টও হ্যাকারদের দখলে চলে যাচ্ছে। অনেক হ্যাকার আবার বিভিন্ন ব্লগে ফেসবুক অ্যাকাউন্ট হ্যাকিংয়ের ট্রিকস হিসেবে বিশেষ জিপ ফোল্ডারটি আপলোড করে রাখছেন এবং “এটি ডাউনলোড করলে আপনিও ফেসবুক অ্যাকাউন্ট হ্যাক করতে পারবেন”-এমন কিছু বাক্য লিখে রাখছেন। তবে সাবধান, ওই জিপ ফোল্ডারে জুড়ে দেওয়া হচ্ছে স্প্যাম। এর ফলে জিপ ফোল্ডারটি কারও কম্পিউটারে ডাউনলোড করে খোলার জন্য ক্লিক করার সঙ্গে সঙ্গে স্প্যামটি উইন্ডোজের মূল অপারেটিং ফাইলের সঙ্গে সম্পৃক্ত হয়ে কম্পিউটার ব্যবহারকারীর ব্যক্তিগত ফাইল, ফোল্ডার এবং অনলাইনে যত সাইটে পাসওয়ার্ড ব্যবহার করবেন, তার সবকিছু হ্যাকারের দৃষ্টিসীমার ভেতর পাঠিয়ে দেবে।
পরিচিত বন্ধুদের কাছ থেকে লিঙ্কগুলো শেয়ার হচ্ছে কিভাবে?
এর উত্তর হচ্ছে, প্রথমে হ্যাকার কারো অ্যাকাউন্ট এর দখল নিজের হাতে নিয়ে নিচ্ছে, তারপর ওই অ্যাকাউন্ট থেকে তার সব গুরুত্বপূর্ণ ফ্রেন্ডদের ওয়াল এ উক্ত লিঙ্কটি পোস্ট করে দিচ্ছে। যেইই ওই লিঙ্কে ক্লিক করছে তার ইউজারনেম ও পাসওয়ার্ড চলে যাচ্ছে হ্যাকারের কাছে। মজার ব্যপার হচ্ছে, বেশিরভাগ ক্ষেত্রে কোন আইডি হ্যাক করার পর হ্যাকার তার পাসওয়ার্ডের কোন পরিবর্তন আনছেন না। ফলে, ভিকটিম বুঝতেই পারছেন না তার অ্যাকাউন্ট তিনি ছাড়াও অন্য কেউ পরিচালনা করছেন।
জিপ ফোল্ডারটি তারা কিভাবে তৈরি করছে?
জিপ ফোল্ডার এর সাহায্যে অ্যাকাউন্ট হ্যাক করতে হ্যাকাররা নিচের ধাপগুলি অনুসরণ করছেঃ
* অনলাইনে প্রায় ১০০ ওয়েবসাইট আছে যারা ফ্রি Web Hosting Account অফার করে থাকে। হ্যাকাররা প্রথমে যেকোনো ওয়েব হোষ্টিং সাইটে একটি ফ্রি অ্যাকাউন্ট খুলছে।
* এরপর তারা একটি ভুয়া লগিন পেইজ তৈরি করছে। এজন্যে, প্রথমে যে পেজের ভুয়া লগিন পেজ তৈরি করা হবে (যেমন, ফেসবুক) সেটিতে গিয়ে রাইট বাটনে ক্লিক করে View page source করে এইচটিএমএল কোডগুলো একটি নোটপ্যাডে কপি করে তা facebook.html নামে সেভ করে নিচ্ছে।
* তারপর, ডাটাগুলো একটি টেক্সট ফাইলে সেভ করার জন্য তারা একটি PHP Code তৈরি করছে (code.php)।
* এরপর, একটি ফাকা টেক্সট ফাইল নিচ্ছে যেখানে ভিকটিমের ইউজারনেম ও পাসওয়ার্ডগুলো সেভ করা হবে (password.txt)।
* পরবর্তী ধাপে তারা facebook.html ও code.php এই ফাইলদুটিকে লিঙ্ক করে দিচ্ছে। ফলে, password.txt ফাইলটি code.php ফাইলের সাথে অটোম্যাটিক্যালি লিঙ্কড হয়ে যাচ্ছে।
* এরপর তারা উক্ত ফাইলগুলো একটি জিপ ফোল্ডারে পরিনত করে তাদের ফ্রি হোষ্টিং এ আপলোড করে লিঙ্কটি ভিকটিমের ওয়াল এ পোস্ট করে দিচ্ছে। যখনই ভিকটিম উক্ত লিঙ্কটিতে ক্লিক করছে, সাথে সাথে তার ইউজারনেম ও পাসওয়ার্ডটি হ্যাকারের তৈরি করা password.txt ফাইলে গিয়ে সেভ হচ্ছে।
কিভাবে নিরাপদ থাকব?
* ফেসবুকের ফিশিং থেকে বাচতে হলে প্রথমেই যে সতর্কতাটি অবশ্যই অবলম্বন করতে হবে তা হল, কোন ধরনের অযাচিত লিঙ্কে ক্লিক করবেন না; তা সে যেখান থেকেই আসুক না কেন।
* দেখে নিন, আপনার ফেসবুক আইডির প্রোটেকশন স্ট্যাটাস কততুকু। এজন্য,http://www.facebook.com/login.php এই লিঙ্কে গিয়ে উপরে ডান কোণায় Overall protection এ লক্ষ্য করুন। যদি আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্টের নিরাপত্তাব্যবস্থা সবল হয়, তাহলে High (সবুজ রং চিহ্নিত) থাকবে।
* যদি নিরাপত্তাব্যবস্থা দুর্বল হয়, তাহলে low লেখাটি থাকবে। এরকম নিরাপত্তাব্যবস্থা সবল করবার জন্য আপনাকে তিনটি অপশন দেওয়া হবে। প্রথম অপশন থেকে আপনি ফেসবুক অ্যাকাউন্টে একাধিক মেইল যোগ করবেন। দ্বিতীয় অপশনে ফেসবুক অ্যাকাউন্টে আপনার মুঠোফোন নম্বর যোগ করতে হবে। তৃতীয় অপশনে নিরাপত্তা প্রশ্ন যোগ করুন। মনে রাখবেন, এটি সেটিং করার পর আপনি যখনি প্রথমবার কোন পিসি অথবা ব্রাউজার ওপেন করবেন তখনি আপনার মুঠোফোনে ৫ সংখ্যার একটি নিউমেরিক কোড পৌছেঁ যাবে। আপনি আপনার মুঠোফোন হতে প্রাপ্ত কোডটি ব্যবহার করে অ্যাকাউন্ট এ লগিন করতে পারবেন।
* মনে রাখবেন, হ্যাকাররা সাধারণত প্রথমে ই-মেইল আইডি হ্যাক করার চেষ্টা করে। আপনার ফেসবুক ইমেইল আইডি ও অন্যান্য পারসোনাল ইনফরমেশন যাতে কেউ দেখতে না পায়, সেজন্য Edit profile এ গিয়ে Contact information এ সেন্সেটিভ ইনফরমেশনের প্রাইভেসিগুলো “Only me” করে রাখুন।
* ফেসবুক ও ইমেইল দুটির জন্য দুই ধরনের শক্তিশালী পাসওয়ার্ড নির্বাচন করুন। ইমেইলের প্রোটেকশন স্ট্যাটাস শক্ত আছে কিনা তা ভাল করে দেখে নিন।
* ইমেইলের ক্ষেত্রে রিকভারি ইমেইল কার সাথে করা আছে তা ভাল করে দেখে নিন এবং রিকভারি ইমেইলের প্রোটেকশন স্ট্যাটাস কতটুকু তাও ভাল করে দেখে নিন। মনে রাখবেন, আপনার রিকভারি ইমেইলগুলোর কোনটি হ্যাক করতে পারলে অন্য সবগুলো (এমনকি ফেসবুকও) মুহূর্তের মধ্যে হ্যাক করা কোন ব্যাপার না।
* ইমেইল ও ফেসবুকের সিকুরিটি কোশ্চেন ও আনসারগুলো এমনভাবে নির্বাচন করুন যেটি আপনার কাছে কমন কিন্তু অন্যদের কাছে পুরা আনকমন।
* অনলাইনে ব্যক্তিগত তথ্য যতটা সম্ভব কম দেয়ার চেষ্টা করুন।
আনলিমিটেড ফেসবুক ব্যবহার করুন ইন্টারনেট ছাড়াই !!!
ইন্টারনেট ছাড়াই ফেসবুক ব্যবহার করার
কথা শুনে অনেকেই চমকে উঠবেন এটাই স্বাভাবিক । শুনতে অবাক করার মত হলেও
কথাটি সত্য । আপনি চাইলে ইন্টারনেট ছাড়াই ফেসবুক ব্যবহার করতে পারবেন, তাও
আবার নিশ্চিন্তে আনলিমিটেড। এজন্য আপনাকে শুধুমাত্র ৫ টাকা খরচ করতে হবে
প্রতি সপ্তাহে। তবেই দিন রাত ২৪ ঘন্টা আনলিমিটেড ব্যবহার করতে পারবেন
ফেসবুক ।
গ্রাফিক্যাল ইউজার ইন্টারফেস বলতে আমরা যেটা বুঝি সেটা এখানে থাকছেনা । কেননা, এখানে আপনি কোন ইমেজ দেখা, আপলোড কিংবা ডাউনলোড করতে পারবেন না । দেখতে পারবেন না কোন ফ্রেন্ডের প্রোফাইল পিকচার কিংবা তার আপলোডকৃত ছবি । তবে, আপলোডকৃত কোন ছবিতে কে কমেন্ট করলো, কতজন করলো, কে লাইক দিলো, কতজন দিলো এবং কে শেয়ার করলো, কতজন করলো তার সবই জানতে পারবেন । কাউকে মেসেজ পাঠাতে পারবেন, রিসেন্ট পাঠানো মেসেজও দেখতে পারবেন । নিম্নের অপশনগুলোর সবই এক্সেস করতে পারবেন । * Account Setting
এছাড়াও আপনার ফেসবুকে আসা ফ্রেন্ড রিকুয়েস্ট, জমে থাকা নোটিফিকেশন, প্রতিনিয়ত যুক্ত হওয়া স্ট্যাটাস এবং নিউজফীড এর সবই আপনি জানতে পারবেন। করতে পারবেন একাউন্ট সেটিং পরিবর্তন, প্রোফাইল আপডেট কিংবা মোডিফাই । শুধু তাই নয়, মোবাইল থেকে পাঠানো রিপ্লাই এর মাধ্যমে আপনি আপনার ফেসবুকে গ্রাফিক্যালি এক্সেস না করেও ইন্টারনেট ছাড়াই যাবতীয় সকল তথ্য জানতে পারবেন । এজন্য আপনার লাগছেনা কোন ইন্টারনেট সংযোগ, গুনতে হচ্ছে না বাড়তি বিলের ঝামেলা, ভাবতে হচ্ছে না কিলোবাইট শেষ হওয়ার বাড়তি টেনশন নিয়ে ।
এ কাজটি করার জন্য আপনার মোবাইল থেকে ডায়াল করুন *৩২৫*৮৮#
তারপর কয়েকটি অপশন আসবে । নির্দেশনাগুলো অনুসরণ করুন । আপনার ব্যালেন্স থেকে ৫ টাকা কেটে নিবে । তারপর আপনার ফেসবুকের ইমেইল এবং পাসওয়ার্ড দিন ।
ব্যাস হয়ে গেলো । এখন থেকে আপনি ইন্টারনেট ছাড়াই আনলিমিটেড ফেসবুক ব্যবহার করতে পারবেন। প্রতি সপ্তাহে শুধু ৫ টাকা কাটবে আপনার ব্যালেন্স থেকে ।
এখন আপনি আপনার মোবাইল থেকে *৩২৫*৮৮# ডায়াল করুন, নিচের অপশনগুলো দেখতে পাবেন...
Welcome To Facebook
যেকোন সময় পূর্বের মেনুতে ফিরে যেতে রিপ্লাই করুন # দিয়ে ।
এ সার্ভিসটি বন্ধ করতে ডায়াল করুন *৩২৫*২২ # । সবাই ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন, সুন্দর থাকুন । সবাইকে ধন্যবাদ।
গ্রাফিক্যাল ইউজার ইন্টারফেস বলতে আমরা যেটা বুঝি সেটা এখানে থাকছেনা । কেননা, এখানে আপনি কোন ইমেজ দেখা, আপলোড কিংবা ডাউনলোড করতে পারবেন না । দেখতে পারবেন না কোন ফ্রেন্ডের প্রোফাইল পিকচার কিংবা তার আপলোডকৃত ছবি । তবে, আপলোডকৃত কোন ছবিতে কে কমেন্ট করলো, কতজন করলো, কে লাইক দিলো, কতজন দিলো এবং কে শেয়ার করলো, কতজন করলো তার সবই জানতে পারবেন । কাউকে মেসেজ পাঠাতে পারবেন, রিসেন্ট পাঠানো মেসেজও দেখতে পারবেন । নিম্নের অপশনগুলোর সবই এক্সেস করতে পারবেন । * Account Setting
এছাড়াও আপনার ফেসবুকে আসা ফ্রেন্ড রিকুয়েস্ট, জমে থাকা নোটিফিকেশন, প্রতিনিয়ত যুক্ত হওয়া স্ট্যাটাস এবং নিউজফীড এর সবই আপনি জানতে পারবেন। করতে পারবেন একাউন্ট সেটিং পরিবর্তন, প্রোফাইল আপডেট কিংবা মোডিফাই । শুধু তাই নয়, মোবাইল থেকে পাঠানো রিপ্লাই এর মাধ্যমে আপনি আপনার ফেসবুকে গ্রাফিক্যালি এক্সেস না করেও ইন্টারনেট ছাড়াই যাবতীয় সকল তথ্য জানতে পারবেন । এজন্য আপনার লাগছেনা কোন ইন্টারনেট সংযোগ, গুনতে হচ্ছে না বাড়তি বিলের ঝামেলা, ভাবতে হচ্ছে না কিলোবাইট শেষ হওয়ার বাড়তি টেনশন নিয়ে ।
এ কাজটি করার জন্য আপনার মোবাইল থেকে ডায়াল করুন *৩২৫*৮৮#
তারপর কয়েকটি অপশন আসবে । নির্দেশনাগুলো অনুসরণ করুন । আপনার ব্যালেন্স থেকে ৫ টাকা কেটে নিবে । তারপর আপনার ফেসবুকের ইমেইল এবং পাসওয়ার্ড দিন ।
ব্যাস হয়ে গেলো । এখন থেকে আপনি ইন্টারনেট ছাড়াই আনলিমিটেড ফেসবুক ব্যবহার করতে পারবেন। প্রতি সপ্তাহে শুধু ৫ টাকা কাটবে আপনার ব্যালেন্স থেকে ।
এখন আপনি আপনার মোবাইল থেকে *৩২৫*৮৮# ডায়াল করুন, নিচের অপশনগুলো দেখতে পাবেন...
Welcome To Facebook
- News Feed
- Update Status
- Post on Wall
- Friend Request
- Message
- Notification
যেকোন সময় পূর্বের মেনুতে ফিরে যেতে রিপ্লাই করুন # দিয়ে ।
এ সার্ভিসটি বন্ধ করতে ডায়াল করুন *৩২৫*২২ # । সবাই ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন, সুন্দর থাকুন । সবাইকে ধন্যবাদ।
No comments:
Post a Comment