Thursday, September 26, 2013

পেইজ র‌্যাঙ্ক, এনকর টেক্সট, ব্যাকলিংকস কি, ডুফলো এবং নো-ফলো কি, গুগল অ্যালগারিদম, লিঙ্ক এক্সচেন্জ, এলেক্সা র‌্যাঙ্ক, সাইট ম্যাপ, লিঙ্ক জুইস, কীওয়ার্ড স্টাফিং – ৩য় ক্লাস.

Information

পেইজ র‌্যাঙ্ক, এনকর টেক্সট, ব্যাকলিংকস কি, ডুফলো এবং নো-ফলো কি, গুগল অ্যালগারিদম, লিঙ্ক এক্সচেন্জ, এলেক্সা র‌্যাঙ্ক, সাইট ম্যাপ, লিঙ্ক জুইস, কীওয়ার্ড স্টাফিং – ৩য় ক্লাস.


সবাইকে আবারো স্বাগতম জানাচ্ছি সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন বিডি গ্রুপের ৩য় ক্লাশ এ অংশ গ্রহণের জন্য। আমাদের সিলেবাস অনুযায়ী আজ আমরা জানব পেইজ র‌্যাঙ্ক, এনকর টেক্সট, ব্যাকলিংকস কি, ডুফলো এবং নো-ফলো কি, গুগল অ্যালগারিদম, লিঙ্ক এক্সচেন্জ, এলেক্সা র‌্যাঙ্ক, সাইট ম্যাপ, লিঙ্ক জুইস, কীওয়ার্ড স্টাফিং এই বিষয়গুলো নিয়ে। আশা করছি যারা নতুন এবং যারা এসইও এর এই বিষয়গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চান তারা তাদের কাঙ্ক্ষিত উত্তর গুলো খুজে পাবেন। তো শুরু করে দেই আজকের ক্লাশ.
"এস ই ও ক্লাস "
এস ই ও ক্লাস
  • নিম্নোক্ত বিষয়গুলো আপনাদের জন্য লিখেছেন সিনবাদ কনিক ভাই-
পেজ র‌্যাঙ্ক:
"পেজ র‍্যাঙ্ক "
পেজ র‍্যাঙ্ক
যার মাধ্যমে গুগল কোন একটি ওয়েব সাইট এর প্রতিটি পেজ এর গুরুত্ব পরিমাপ করে থাকে তাই হচ্ছে পেজ র‌্যাঙ্ক। গুগল সার্চ ইঞ্জিন এ আমরা যখন সার্চ করি তখন সেখানে জেই সার্চ রেজাল্ট দেখতে পারি তার অনেকটাও এই পেজ র‌্যাঙ্ক এর উপর এবং কিছু অন্যান্য বিষয় এর উপর নির্ভর করে থাকে । পেজ র‌্যাঙ্ক এর উদ্ভাবন করেন গুগল এর জনক ল্যারি পেজ এবং সারজে ব্রিন । এই পেজ র‌্যাঙ্ক বেশ কিছু বিষয়ের উপর নির্ভর করে থাকে যার মধ্যে ব্যাকলিঙ্ক , কি ওয়ার্ড ডেনসিটি এমনি কিছু অন্য বিষয় এর উপর । গুগুল ধরে নেয় যে যখন একটি সাইট অপর একটি সাইটের লিঙ্ক নিজের মধ্যে স্থাপন করে তখন সেটি প্রকৃতপক্ষে অপর সাইটিকে একটি ভোট দিল। তাই আপনার সাইটের জন্য যত বেশি ভোট থাকবে তত বেশি সেটির গুরুত্ব গুগুলে কাছে বৃদ্ধি পাবে। এছাড়াও গুগুল অন্যান্য যেসব সাইট আপনার সাইটটিকে লিঙ্ক করে থাকে তাদের নিজস্ব প্রাপ্ত ভোটকেও গুরুত্ব দিয়ে থাকে। তাই অন্যান্য সাইট যেগুলো আপনার সাইটটিকে লিঙ্ক করেছে বা ভোট দিয়েছে তাদের নিজের প্রাপ্ত ভোট যদি বেশি হয়, তবে গুগুলের দৃষ্টিতে আপনার সাইটের গুরুত্ব ততই বৃদ্ধি পাবে এবং আপনার পেজ র‌্যাঙ্ক বৃদ্ধি পাবে ।
এনকর টেক্সটঃ
"এনকর টেক্সট "
এনকর টেক্সট
এনকর টেক্সট হচ্ছে একটা ক্লিকযোগ্য টেক্সট যেটা ইউজার দেখে। এবং এই এনকর টেক্সট প্রধানত এইচটিএমএল বা এক্সএইচটিএম এল ব্যাবহার করে করা হয়ে থাকে । এখানে ইউজার ক্লিক করে একটা নতুন পেজে যেতে পারে।এটা এনকর ট্যাগের মধ্যে থাকে <a href=”/…”>এনকর টেক্সট</a> । এস ই ও তে এই এনকর টেক্সট অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় ।এটি সার্চ ইঞ্জিন এর জন্য অন্যতম একটি প্রয়োজনীয় বিষয় । আমরা সাধারনত কোন ওয়েব সাইট এ গেলে দেখতে পাই যে লিখা আছে “CLICK HERE” বা “READ MORE” ওগুলো ও একধরনের এনকর টেক্সট । এই এনকর টেক্সট ব্যাবহার করে আপনি আপনার কোন লিখার মধ্যে পূর্বের কোন লিখা যা বর্তমানে আপনি জেই বিষয়ে লিখছেন তার সাথে সম্পর্কিত বা এমন কোন লিখা বা ওয়েব সাইট এর ঠিকানা যা এই লিখার পড়ার সময় দরকার হবে তা লিঙ্ক করে দেয়া কে বুজায় ।
ব্যাকলিংকস কি?
"ব্যাকলিংকস "
ব্যাকলিংকস
ব্যাকলিংকস হল আপনার সাইটের একটি লিংক যা অন্য কোন সাইটে প্রকাশ করা হবে অর্থাৎ অন্য সাইটে প্রকাশিত আপনার লিংককেই ব্যাকলিংক বলা হয়। ব্যাকলিংক হচ্ছে একটি ওয়েব সাইটের পেজ র‌্যাঙ্ক বাড়ানোর মূল হাতিয়ার।
<a href=”http://www.google.com/” target=”_blank”>Google Website</a>
ব্যাকলিংক তো বুঝতে পারলেন এবার চলুন দেখে নেই কোয়ালিটি ব্যাকলিংক কি ?
কোয়ালিটি ব্যাকলিংক হচ্ছে একটি সম্পর্কিত ব্যাকলিংক অর্থাৎ আপনি যদি স্বাস্থ্য সম্পর্কে ব্লগ তৈরি করে থাকেন তবে স্বাস্থ্য সম্পর্কিত কোন সাইটে প্রকাশিত লিঙ্ককেই কোয়ালিটি ব্যাকলিংক বলা হয়ে থাকে । ১০০ টি সাধারন ব্যাকলিংক যে পরিমান কাজ করবে ১ টি কোয়ালিটি ব্যাকলিংক সেই পরিমান কাজ করে থাকে ।
অনেকেই না বুঝে যেন তেন সাইটে ব্যাকলিংক দিতে থাকেন এতে করে তার ব্যাকলিংক এর পাহাড় গড়ে উঠে ঠিকই কিন্তু সার্চ ইঞ্জিন সাইটটিকে স্পাম তালিকাভুক্ত সাইটের তালিকায় ফেলে দেয় এতে নিজের অজান্তে সাইট ক্ষতিগ্রস্থ হয়। তাই কোয়ালিটি ব্যাকলিংক তৈরির দিকে মনোযোগ দিন ।
প্রকারভেদের দিক থেকে ব্যাকলিংক সাধারণত দুই প্রকার । নিম্নে দেওয়া হল-
• ১, ডু-ফলো ব্যাকলিংক
• ২ নো-ফলো ব্যাকলিংক
ডুফলো ব্যাকলিংক কি?
ডুফলো ব্যাকলিংক হচ্ছে একটি সাধারন এইচটিএমএল লিংক। যার মাধ্যমে লিংকটি সরাসরি আপনার সাইটকে রেফার করবে এবং ব্লগ বা পোস্ট এই লিংকটিকে সমর্থন দেবে। ডুফলো ব্যাকলিংক হচ্ছে সবচেয়ে শক্তিশালী লিংক। আপনি কি ধরনের ব্লগের কাজ থেকে ডুফলো ব্যাকলিংক পাচ্ছেন তার উপরে নির্ভর করে আপনি কি ধরনের রেঙ্ক পাবেন।
উদাহরণস্বরূপ, আমি একটি সাধারন এইচটিএমএল সোর্স কোডের লিংকের মাধ্যমে একটি সাইটের ডুফলো ব্যাকলিংক উপস্থাপন করছি।
<a href=”http://www.google.com/” target=”_blank” rel=”dofollow”>Google Website</a>
নো-ফলো ব্যাকলিংক কি?
নো-ফলো ব্যাকলিংক হচ্ছে এমন একধরনের লিংক যার মাধ্যমে ওয়েবসাইট সার্চ ইঞ্জিনকে তার প্রকাশিত ব্যাকলিংক কে ক্রাওল/ ইন্ডেক্স করতে নিষেধ করে ।। তবে এর মাধ্যমে কিছু ভিজিটর পেতে পারেন। বিশ্বের জনপ্রিয় সাইটগুলো নোফলো ব্যাকলিংক ব্যাবহার করে থাকে যেমন ফেসবুক, টুইটার, উইকিপিডিয়া ইত্যাদি। নোফলো ব্যাকলিংক এর সাথে rel=”nofollow” কোডটি যুক্ত থাকে যা সার্চ ইঞ্জিনকে ইন্ডেক্স করতে বাঁধা দেয়।
উদাহরণস্বরূপ, আমি একটি সাধারন এইচটিএমএল সোর্স কোডের লিংকের মাধ্যমে একটি সাইটের নোফলো ব্যাকলিংক উপস্থাপন করছি।
<a href=”http://www.google.com/” target=”_blank” rel=”nofollow”>Google Website</a>
এলেক্সা র‌্যাঙ্কঃ-
"এলেক্সা "
এলেক্সা
অ্যালেক্সা ইন্টারনেট (Alexa Internet, Inc.) সাইটটি ক্যালিফোর্নিয়ার আমাজন সাইটের একটি সাবসিডিয়ারি সাইট। যা আমরা সাধারনত এলেক্সা.Com নামে চিনি । এই ওয়েবসাইট থেকে বিভিন্ন ওয়েবসাইটের সম্পর্কে তথ্য পাওয়া যায়। এই ওয়েব ইনফরমেশন কোম্পানি থেকে আরো জানা যায় ওয়েব ট্রাফিক সম্পর্কে রিপোর্ট। সাইটটি ১৯৯৬ সালে চালু হয় এবং এই সাইটের মালিক ব্রুস জিলাট ।
এলক্সা হতে আপনি একটি ওয়েব সাইট সম্পর্কে বেশ কিছু তথ্য যেমন ওয়েবসাইটের মালিক, হোস্টিং দেশ ইত্যাদি তথ্য ছাড়াও ওয়েবসাইটের ট্রাফিক সম্পর্কে ধারণা পাবেন । এছাড়া বিশ্বের ওয়েবসাইটগুলোর মধ্যে কোনো ওয়েবসাইটের র‍্যাংকিং কত তা জানতে পারবেন । এসইও’র কাজে অ্যালেক্সা বহুল ব্যবহৃত হয়ে থাকে। ওয়েব বিশেষজ্ঞদের মতে, অ্যালেক্সা র‍্যাংকিং-এ যদি কোনো সাইট প্রথম ১,০০,০০০-এর মধ্যে না থাকে, তাহলে যে রিপোর্ট দেখায়, তা প্রকৃতপক্ষে ভুল হয়ে থাকে। অ্যালেক্সা র‍্যাংকিং যদিও বিশ্বনন্দিত, কিন্তু যারা অ্যালেক্সা টুলবার ব্যবহার করেন কেবল তাদের ভিযিটই অ্যালেক্সা গোণে, তাই অ্যালেক্সার তথ্য ১০০ ভাগ নিরপেক্ষ নয় । এস ই ও তে সাধারন ভাবে এলেক্সা এর তেমন চাহিদা না থাকলেও ক্ষেত্র বিশেষ এলেক্সা অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে । উদাহরন স্বরূপ আপনার যদি কোন ওয়েব সাইট থাকে এবং আপনি তা বিক্রয় করতে চান তখন আপনার বায়ার বা ক্রেতা বেশ কিছু বিষয় এর উপর নির্ভর করে আপনার সাইট কে পর্যালোচনা করবে এবং দাম নিদ্ধারন করবে । এখত্রে ভাল এলেক্সা র‍্যাঙ্ক থাকলে আপনার ভাল দাম পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে । কারন এতে করে ক্রেতার মনে হয় যে সাইট টি একটি কোয়ালিটি সাইট এবং এতে ভাল ভিসিটর আছে যার কারনে আপনার এলেক্সা র‍্যাঙ্ক অনেক ভাল । এছাড়াও আপনার সাইট এ বিভিন্ন এডভারটাইসার কোম্পানি এড দিতে আসলে তখন আপনি এলেক্সা র‍্যাঙ্ক এর কারনে তার এড আপনার সাইট এ দেয়ার জন্য সে আকৃষ্ট হবে ।
এলেক্সা র‍্যাঙ্ককিং প্রধানত নির্ভর করে তাদের এলেক্সা টুলবার , উইজেট সমূহ , সাইট ক্লেমিং ইত্যাদি বিষয়ের উপর । যেমন এলেক্সা র‍্যাঙ্কিং এর ক্ষেত্রে এলক্সা তাদের টুলবার হতে ডাটা গ্রহন করে থাকে । আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় যা আমার এলেক্সা হতে জানতে পারি তা হল ভৌগলিক তথ্য অর্থাৎ আপনার সাইট এ কোন দেশ হতে সবচেয়ে বেশি ভিসিটর আসছে , কোন দেশে আপানার ওয়েব সাইট টি সবচেয়ে জনপ্রিয় । এলেক্সা হতে বর্তমানে সবচেয়ে হট টপিক টি সম্পর্কে জানতে আপনি What’s Hot নামে মেনু টি ব্যাবহার করতে পারেন । বর্তমানে কোন ওয়েব সাইট টি শীর্ষে অবস্থান করছে তা দেখতে পারেন শুধু মাত্র নিউমেরিকালি না ক্যাটাগরি অর্থাৎ বিভাগ ভিত্তিক ভাবে , দেশ ভিত্তিক ভাবে । এলেক্সা তে একটি সাইট সম্পর্কে রিভিউ দেয়া জায় যেখান হতে সাইট টি সম্পর্কে আপনি সেই সাইট এর ভিসিটর দের রিভিউ জানতে পারবেন । তাই জদিও এস ই ও এলক্সা র‍্যাঙ্ক এর খুব বড় কোন ভূমিকা নেই তবে এর অর্থনৈতিক ভুমিকার জন্য একে আপনি অবহেলা না করাই উচিত এবং চেস্টা করা উচিত ভাল এলেক্সা র‍্যাঙ্ক পাওয়ার ।
সাইট ম্যাপঃ-
"সাইটম্যাপ "
সাইটম্যাপ
সাইট ম্যাপ প্রধানত হচ্ছে ওয়েবমাস্টারদের জন্য একটি সহজ প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে একটি ওয়েব সাইট এর অভ্যন্তরীন পেজ গুলোর একটি লিস্ট যা সেই ওয়েব সাইট এর ইউসারদের জন্য বা সার্চ ইঞ্জিন ক্রলার এর জন্য বানানো হয়ে থাকে । এই সাইটম্যাপ এর মাধ্যমে আপনি গুগল কে বলতে পারবেন আপনার সাইট টির কোন অংশ আপনি চান গুগল বা অন্যান্য সার্চ ইঞ্জিন ক্রল করবে বা কোন পেজ গুলো ক্রল করবে না । সাধারনভানে এক্সএমএল সাইটম্যাপ কে সাইটম্যাপ বলা হয়ে থাকে । জদিও গুগল বেশ কিছু পদ্ধতিতে বা বেশ কিছু ফরমেট এ ক্রল করতে পারে তবে আমরা এক্স এম এল সাইটম্যাপ তৈরি করার জন্য রিকমেন্ড করে থাকি । তবে সাইট ম্যাপ ২ ধরনের হয়ে থাকে ।
১ . এক্স এম এল সাইটম্যাপ
২ .  এইচ টি এম এল সাইটম্যাপ ।
এখানে মনে রাখতে হবে যে এক্স এম এল সাইটম্যাপ প্রধানত তৈরি করা হয়ে থাকে বিভিন্ন ক্রলার বা স্পাইডার বা বোট এর জন্য এবং এইচ টি এম এল সাইটম্যাপ তৈরি করা হয় একটি সাইট এর ইউসারদের জন্য । এইচ টি এম এল সাইটম্যাপ এ সেই সাইট এর সব গুলো লিখাসমূহের একটি আউটলাইন বা বিশদ লিংক থাকে । এটিও এস ই ও এর জন্য একটি গুরুত্ব পূর্ণ বিষয় ।
এখানে একটি উদাহরন দেয়া হল একটি ইমেজ এবং ভিডিও ইউ আর এল এর সাইটম্যাপ -
<?xml version=”1.0″ encoding=”UTF-8″?> <urlset xmlns=”http://www.sitemaps.org/schemas/sitemap/0.9” xmlns:image=”http://www.google.com/schemas/sitemap-image/1.1” xmlns:video=”http://www.google.com/schemas/sitemap-video/1.1“> <url> <loc>http://www.example.com/foo.html</loc> <image:image> <image:loc>http://example.com/image.jpg</image:loc> </image:image> <video:video> <video:content_loc>http://www.example.com/video123.flv</video:content_loc> <video:player_loc allow_embed=”yes” autoplay=”ap=1″>http://www.example.com/videoplayer.swf?video=123</video:player_loc> <video:thumbnail_loc>http://www.example.com/thumbs/123.jpg</video:thumbnail_loc> <video:title>Grilling steaks for summer</video:title> <video:description>Get perfectly done steaks every time</video:description> </video:video> </url> </urlset>
===========================================================
আপনি আপানার রোবট ফাইল এ আপনার সাইট ম্যাপ এর অবস্থান নির্দেশ করে দিতে পারেন । আপনি গুগল ওয়েবমাস্টার টুল এ গিয়ে সাইট ম্যাপ সাবমিট করতে পারেন এছাড়া আরএস এস ২.০(রিয়েল সিম্পল সিন্ডিকেশন ) , এমএস এস( মিডিয়া ) , এটম ১.০ ফিড , টেক্সট ফরমেট , ইত্যাদি ফরমেট এ ও সাইটম্যাপ সাবমিট করতে পারেন । তবে এমআরএসএস( মিডিয়া রিয়েল সিম্পল সিন্ডিকেশন ) ব্যাবহার করা হয় গুগল কে আপানার ভিডিও কনটেন্ট সম্পর্কে জানানোর জন্য বা মিডিয়া কনটেন্ট যেমন গান প্রভৃতি সম্পকে জানানোর জন্য । যা দেখতে অনেকটা এমন হয় -
<?xml version=”1.0″ encoding=”UTF-8″?> <rss version=”2.0″ xmlns:media=”http://search.yahoo.com/mrss/” xmlns:dcterms=”http://purl.org/dc/terms/“> <channel> <title>Example MRSS</title> <link>http://www.example.com/examples/mrss/</link> <description>MRSS Example</description> <item xmlns:media=”http://search.yahoo.com/mrss/” xmlns:dcterms=”http://purl.org/dc/terms/“> <link>http://www.example.com/examples/mrss/example.html</link> <media:content duration=”120″> <media:player url=”http://www.example.com/shows/example/video.swf?flash_params” /> <media:title>Grilling Steaks for Summer</media:title> <media:description>Get perfectly done steaks every time</media:description> <media:thumbnail url=”http://www.example.com/examples/mrss/example.png” height=”120″ width=”160″/> </media:content> </item> </channel> </rss>
===========================================================
একটি ভিডিও এর সাইট ম্যাপ এর জন্য নিচের টার্ম গুলো খুব জরুরি ।
  • media:content
  • media:player
  • media:title
  • media:description
  • media:thumbnail
এছাড়া আরও কিছু টার্ম রয়েছে জেগুলো গুগল রিকমেন্ড করে স্পেশাল ভিডিও এর জন্য । যেমন কোন ভিডিও নিদ্দিস্ট কিছু দেশ এ দেখা যাবে এমন বা রেস্ট্রিকটেড ভিডিও , অথবা এমন ভিডিও যা দেখার জন্য ভিসিটর দের অবশ্যই পে করতে হবে ।
  • media:restriction: For videos that can be played only in some territories.
  • dcterms:valid: For videos that have an expiration date.
  • media:price: For videos users must pay to view.
একটি সাইট ম্যাপ এ ৫0,000 এর বেশি ইউ আর এল এর লিস্ট থাকতে পারবে না যদি থাকে তাহের এর জন্য আলাদা সাইটম্যাপ করতে হবে এবং একটি সাইট ম্যাপ এর সাইজ ৫০ এমবি এর বেশি হতে পারবে না । সাধারনত বেশ কিছু সাইট আমরা দেখতে পারি জেগুলো WWW ছাড়া চলে না আবার অনেক দেখি WWW না দিলেও চলে এক্ষেত্রে সে সকল ওয়েব সাইট জেগুলো WWW ছাড়া চলে না তার জন্য আলাদা আলাদা সাইটম্যাপ সাবমিট করতে হবে ।
আপনার ওয়েব সাইট এর কনটেন্ট উপর নির্ভর করে আপানাকে আপনার সাইটম্যাপ তৈরি করতে হবে ।
সাধারন সাইট ম্যাপ xmlns=”http://www.sitemaps.org/schemas/sitemap/0.9
ইমেজ xmlns:image=”http://www.google.com/schemas/sitemap-image/1.1
ভিডিও xmlns:video=”http://www.google.com/schemas/sitemap-video/1.1
মোবাইল xmlns:mobile=”http://www.google.com/schemas/sitemap-mobile/1.0
নিউস বা খবর xmlns:news=”http://www.google.com/schemas/sitemap-news/0.9“.
গুগল নিউস বা খবর টাইপের ওয়েব সাইট এর জন্য আলাদা সাইট ম্যাপ তৈরি করতে রিকমেন্ড করে থাকে । একটি সাইট ম্যাপ এ বিভিন্ন ট্যাগ ব্যাবহার করা হয় যার মধ্যে – [<urlset> , <url> , <loc> , <lastmod> , <changefreq> <priority> ] প্রভৃতি ট্যাগ রয়েছে এবং এর ব্যাবহার ও ভিন্ন ।
  • এবারের নিম্নোক্ত বিষয়গুলো আপনাদের জন্য লিখেছেন রামকৃষ্ণ ভট্টাচার্য-
লিঙ্ক জুইস কি কেন কিভাবে?
"লিঙ্ক জুইস "
লিঙ্ক জুইস
কিঃ আসলে আমরা জানি জুইস (সরবত) এটা অনেক কিছুর মিশ্রণে তৈরি হয় তেমনি লিঙ্ক জুইস টা তৈরি হয় অনেক লিঙ্ক এর মিশ্রণে। জুইস (সরবত) এ যেমন সবকিছু পরিমাণ মত না হলে ওটা মজাদার হবেনা ঠিক তেমনি লিঙ্ক জুইসেও সব লিঙ্ক গুলোর গুনোগত মান ঠিক না হলে আপনার জুইস টি মজাদার হবেনা।
সংজ্ঞাঃ লিঙ্ক জুইস শব্দটা Greg Boser প্রথম উদ্ভাবন করেন। লিঙ্ক জুইস কে প্রাধান্য দিয়ে একটি সাইট কে গুগল পজিসনিং করে থাকে সার্চ ইঞ্জিন রেজাল্ট এ, তাই ভাল লিঙ্ক জুইস একটি সাইট এর জন্য খুবই গুরত্তপুর্ণ। এই লিঙ্ক জুইস টা আসে ব্যাকলিঙ্ক থেকে যে সাইট এর ব্যাক লিঙ্ক যত বেশি সে সাইট এর লিঙ্ক জুইস তত বেশি। এটা হচ্ছে মুর্দা কথা কিন্তু শুধু আমি একটা সাইট এ লিঙ্ক বসিয়ে আসলাম আমার লিঙ্ক জুইস বেঁড়ে গেল এটা চিন্তা করা ভুল। কারণ এখানে দেখতে হবে আমি যে সাইট এ আমার লিঙ্ক টা দিয়ে এসেছি ওই সাইট এর লিঙ্ক ভেলু কেমন এর মানে হচ্ছে ওই সাইট এর লিঙ্ক জুইস কেমন আছে। যদি ভাল সাইট হই তখনি আমার লিঙ্ক জুইস বাড়বে এবং সার্চ ইঞ্জিন রেজাল্ট এ আমার সাইট সামনে আসবে তা না হলে হবে না।
কেনঃ লিঙ্ক জুইস একটা সাইট কে সার্চ ইঞ্জিন এ রেঙ্ক করতে সাহাজ্য করে শুধু তা নই এটা সাইট এর পেজরেঙ্ক বৃদ্ধি করতেও সাহাজ্য করে। জুইস অর্থাৎ রস এটা সবসময় একটা সাইট থেকে একটা তে যাবে না এর পিছনে কিছু কারন আছে। একটা লিঙ্ক তখনি একটা সাইট কে অনেক লিঙ্ক জুইস দিবে যদি সে লিঙ্ক টাঃ
  • লিঙ্ক টা যদি নো ফোলো করা না থাকে তার মানে ডু ফোলো হতে হবে।
  • পেজ লিঙ্ক টি অবশ্যই ইন্ডেক্স হতে হবে
  • ওই পেজ এর লিঙ্ক সংখ্যা অবশ্যয় কম হতে হবে।
  • যে পেজ এ আমি আমার সাইট এর লিঙ্ক করছি সেই পেজ এর ও অনেক লিঙ্ক জুইস থাকতে হবে।
  • লিঙ্ক দেয়ার সময় যে এঙ্কর টেক্সট ব্যাবহার করেছি তা অবশ্যয় রিলিভেন্ট থাকতে হবে।
  • যে সাইট থেকে আমি লিঙ্ক জুইস পাওয়ার জন্য লিঙ্ক করেছি সে সাইট টি অবশ্যয় সার্চ ইঞ্জিন দ্বারা অথোরিটি সাইট হিসেবে গণ্য হতে হবে।
  • যে পেজ এর mozRank এবং mozTrust অনেক বেশি ওই পেজ গুলো অনেক লিঙ্ক জুইস দিয়ে থাকে।
  • যদি লিঙ্কটি নোফোলো থাকে তাহলে লিঙ্ক জুইস ওই সাইট থেকে আপনার সাইট এ আসবেনা।
কিভাবেঃ একটা উদাহরণ দিয়ে দেখা যাক কিভাবে লিঙ্ক জুইস এক সাইট থেকে অন্য সাইট এ যাই এবং তা কিভাবে গুগল গণনা করে। মনে করেন সাইট ক এবং সাইট খ একই কী ওয়ার্ড এর জন্য সার্চ ইঞ্জিন পজিশনিং এ আসার জন্য ব্যাক লিঙ্ক করছে। তখন গুগল দেখবে তাদের ব্যাক লিঙ্ক এর কোয়ালিটি কেমন। প্রথমবার গুগল দেখলো সাইট ক , গ সাইট থেকে ব্যাক লিঙ্ক পাইছে কিন্তু খ সাইট কোন সাইট থেকে ব্যাক লিঙ্ক পায় নাই। তখন সাইট ক গুগল এর কাছে ভাল সাইট হিসেবে গণ্য হবে এবং খ সাইট কে আউট রেঙ্ক করে ক সাইট কে পজিশন দিবে। দ্বিতীয়বার গুগল দেখলো ক সাইট এবং খ সাইট উভইয়ে গ সাইট থেকে ব্যাক লিঙ্ক পেল তখন গুগল লিঙ্ক জুইস এর প্রধান ফেক্টর গুলো দেখে। তৃতীয়বার গুগল দেখলো ক সাইট এবং খ সাইট ভিন্ন ২ টা সাইট ঘ এবং ঙ সাইট থেকে ব্যাক লিঙ্ক পেয়েছে তাহলে এখনো তাদের মোট ব্যাক লিঙ্ক সংখ্যা সমান অর্থাৎ ক সাইট এর ব্যাক লিঙ্ক ২ এবং খ সাইট এর ব্যাক লিঙ্ক ২ কিন্তু কথা হচ্ছে গুগল কাকে পজিশন দিবে তখন গুগল ঘ সাইট এবং ঙ সাইট এ যাই তাদের লিঙ্ক জুইস চেক করার জন্য। দেখা যাই ঘ সাইট টি একটি অথোরিটি সাইট যা চ, ছ এবং জ এই ৩ টি সাইট থেকে ব্যাক লিঙ্ক পেয়েছে কিন্তু অপরদিকে ঙ সাইট টির কোন ব্যাক লিঙ্ক নেই। তাহলে আপনারাই বলুন কার লিঙ্ক জুইস বেশি এবং গুগল কাকে পজিশন দিবে। সাইট ক গুগলের কাছে প্রিয় হয়ে উঠবে এবং সে পজিশন পাবে। নিচের ছবিটি দেখতে পারেন।

লিঙ্ক জুইস ক্যালকুলেটর হিসেবে এই টুলস টি দেখতে পারেনঃ http://www.seomoz.org/ugc/an-internal-link-juice-tool-14969
কীওয়ার্ড স্টাফিং:
"কীওয়ার্ড "
কীওয়ার্ড
সোজা বাংলাই এটা ব্যাবহার করলে অবশ্যয় আপনার সাইট গুগল এর বিভিন্ন এলগো আপডেট দ্বারা হিট খাবে তাই এটা শধুমাত্র জেনে রাখার জন্য আলোচনা করা। কী ওয়ার্ড স্টাফিং হচ্ছে আপনার সাইট এর যে কোন পেজ এ টার্গেট করা কী ওয়ার্ড টা অনেকবার ইচ্ছা করে অঝথা ব্যাবহার করা। যা করে আমরা মনে করে থাকি গুগল আমার সাইট কে খুব তাড়াতাড়ি রেঙ্কিং করে দিবে প্রচুর ভিজিটর আসবে কিন্তু মুর্দা কথা হচ্ছে খুব কম সময়ের জন্য এটা কাজ করলেও লং টার্ম এ গিয়ে আপনার সাইট কে গুগল আস্তে আস্তে আউট রেঙ্ক করে দেয় সার্চ ইঞ্জিন থেকে এবং ডি ইনডেক্স করে দেয়ার ও আসঙ্কা থাকে। এটা ২ ভাবে করা হয়ে থাকে বিশেষত মেটা কীওয়ার্ড এর মাধ্যমে এবং কনটেন্ট এ কীওয়ার্ড ডেনসিটি বৃদ্ধি করে যেটা কোন ভাবেই ঠিক নয়। তাই সব সময় চেষ্টা করেবেন কীওয়ার্ড ডেনসিটি অঝতা ইচ্ছা করে বৃদ্ধি না করতে এবং মেটা কী ওয়ার্ড এ বেশি কী ওয়ার্ড ট্যাগ ব্যাবহার না করতে।এছাড়া কিছু দিন আগেও কি ওয়ার্ড স্টাফিং করে অনেকেই র‍্যাঙ্ককিং পেত কিন্তু এখন সেই দিন সেশ । কিওয়ার্ড স্টাফিং এর আরেকটি বিষয় ছিল সি এস এস ব্যাবহার করা স্টাফিং করা কি ওয়ার্ড হাইড করে দেয়া ইউসার দের জন্য কিন্তু সার্চ ইঞ্জিন বোট এর জন্য তা কিন্তু ইন্ডেক্সএবেল ছিল । তবে এখন আর এই পদ্ধতি কাজ করে না এখন সার্চ ইঞ্জিন সমূহ আগের যে কোন সময়ের চেয়ে অনেক বেশি আপডেটেড এবং প্রতিনিয়ত আপডেট হয়েই চলেছে ।
আরো বিস্তারিত জানার জন্যঃ http://forums.digitalpoint.com/showthread.php?t=2487434
  • এবারের নিম্নোক্ত বিষয়গুলো আপনাদের জন্য লিখেছেন সানি আহমেদ এবং সম্পাদনা করেছেন সিনবাদ কনিক-
গুগল অ্যালগারিদমঃ-
প্রতি বছর গুগল ৫০০ -৬০০ বার তার এলগরিদম পরিবর্তন করে থাকে কিন্ত এর সব গুল আমরা জানি না বা তেমন একটা আলোচনা হয় না কারন সগুলো মাইনর বা ছোট হওয়ার কারনে আমারা কেবল সেই গুলো সম্পকেই জানি জেগূলো সবচেয়ে বেশি পরিমান আলোচিত হয় । গুগল এলগরিদম আপডেট শুরু হয় ২০০০ সালে এবং এরপর ক্রমান্বয়ে ২০০২ , ২০০৩ – ২০১২ পর্যন্ত গুগুলের অনেক আপদেট ই এসেছে । গুগল এই এলগরিদম আপডেট এর অর্থ হচ্ছে সার্চ ইঞ্জিন কে আরও শক্তিশালী করে তোলা এবং ভাল কনটেন্ট সম্পন্ন সাইট গুলোকে ইউসারদের সামনে তুলে ধরা । তাই গুগল প্রতিনিয়ত আপডেট করেই চলেছে । এই আপডেট গুলো সম্পর্কে ভাল জানা থাকলে এবং তা ভালভাবে বুঝতে সক্তাষম হলে আপনাকে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের সময় সাহাজ্য করবে । এখন পর্যন্ত গুগলের অনেক আপডেট এসেছে । গুগল এর এই সকল আপডেট গুলো সম্পর্কে জানতে আপনি দেখে নিতে পারেন -
http://www.seomoz.org/google-algorithm-change
গুগল এর এখন পর্যন্ত ঘটে যাওয়া এলগরিদম এর একটি সম্পূর্ণ ছবি … ইনফোগ্রাফিক্স …

এছাড়া বাংলায় সকল আপডেট সম্পকে জানতে … পরে আসুন …

http://www.techtunes.com.bd/how-to/tune-id/147121
http://www.techtunes.com.bd/reports/tune-id/150909
এস ই ও মজ এর এই সাইট এর এই পেজ এ আপনি গুগল এর এখন পর্যন্ত জতগুলো এলগরিদম আপডেট হয়েছে সবগুল দেখে নিতে পারবেন এবং এর সম্পর্কে জানতেও পারবেন । গুগল এর সর্বশেষ আপডেট গুলোর মধ্যে পান্ডা এবং পেনগুইন আপডেট সবচেয়ে আলোচিত বর্তমানে । । বর্তমান সময়ে বহুল আলোচিত ২টি আপডেট নিয়ে এখন আলোচনা করা হবে। সর্বশেষ পান্ডা আপডেট হয় এই মাসের নভেম্বর এর ৫ তারিখ । যা ২১ তম গুগল পান্ডা আপডেট ছিল । এছাড়া আরেকটি অন্যতম আপডেট যা সেপ্টেম্বর এর ২৭ তারিখ হয় তা হল ই এম ডি আপডেট । ই এম ডি (এক্সাট ম্যাচ ডোমেইন ) যার ফলে অনেক ওয়েব সাইট খতিগ্রস্থ হয় ।
গুগল পান্ডা আপডেটঃ
"গুগল পান্ডা "
গুগল পান্ডা
‘গুগল পান্ডা’ হলো গুগল সার্চের অ্যালগারিদম বর্তমান সময়ের একটি বহুল আলোচিত অ্যালগারিদম। ২০১১ সালের ফেব্রুয়ারিতে গুগল পান্ডা অ্যালগরিদম শুরু করে। পান্ডার মূল কাজ হলো সার্চ রেজাল্টকে আরো উন্নত করা। হাই কোয়ালিটি সাইটকে উপরে তোলা ও লোকোয়ালিটি সাইটকে সনাক্ত করে নিচের দিকে ঠেলে দেওয়া। এছাড়া যে কোন ধরনের স্প্যামিং, ডুপ্লিকেট কন্টেট, ব্যাক লিংক স্পামিংকে সনাক্ত ও রোধ করার জন্য গুগল পান্ডা ব্যবহৃত হয়। এই অ্যালগারিদমটি গুগলের অন্যসব অ্যালগারিদম থেকে অনেক বেশি শক্তিশালী। গুগল পান্ডার ক্ষেত্রে মূল বিষয়টি হলো কোয়ান্টিটি নয়, কোয়ালিটিই মূল বিষয়। তাই কন্টেন্টের কোয়ান্টিটি নয়, কোয়ালিটিকে প্রাধান্য দিতে হবে। প্রতি মাসেই গুগল তাদের অ্যালগরিদমের সাহায্যে ডাটা রিফ্রেশ করে। তাই অ্যালগরিদমের নিয়মানুসারে আপনার সাইটকে তৈরি করলে আপনি টিকে থাকতে পারবেন।
মূল বিষয় যা পান্ডা খেয়াল করেঃ-
১. স্পামিং
২. ডুপ্লিকেট কন্টেট
৩. ব্যাক লিংক স্পামিং
৪. কোয়ালিটি কনটেন্ট
৫. সোশ্যাল মিডিয়া সিগন্যাল
সূত্রঃ- Earntricks.com
গুগল প্যাঙ্গুইন আপডেটঃ-
"গুগল পেনগুইন আপডেট "
গুগল পেনগুইন আপডেট
‘গুগল প্যাঙ্গুইন আপডেট  হলো গুগল সার্চের অ্যালগারিদম সবচে লেটেস্ট একটি আলোচিত অ্যালগারিদম। ২০১২ সালের ২৪শে এপ্রিল থেকে গুগল প্যাঙ্গুইন অ্যালগরিদম কাজ শুরু করে। এর মূল কাজ হলো সার্চ ইঞ্জিনের সেইসব সাইটকে টার্গেট করা যারা সার্চ ইঞ্জিনের নিয়ম ভঙ্গ করছে। যেই সব সাইট গুগলের নিয়ম যেমন ব্ল্যাক হ্যাট এসইও, কীওয়ার্ড স্টাফিং, ডুপ্লিকেট কন্টেট এবং আরও বিভিন্ন কাজ করে র‌্যাঙ্কিং এ আছে তাদের র‌্যাঙ্ক থেকে নামিয়ে দেয়াই এর প্রধান কাজ। এই অ্যালগারিদমটি গুগলের বর্তমান সময়ের  অ্যালগারিদম এর মাঝে অনেক বেশি শক্তিশালী। গুগল প্যাঙ্গুইন আপডেটের ক্ষেত্রে মূল বিষয়টি হলো ক্লিয়ারিটি মানে পরিচ্ছন্নতা। গুগল এর নিয়ম মেনে পরিস্কার ভাবে ইথিকাল ভাবে কাজ করলে অবশ্যই আপনার কাজের মুল্য পাবেন অন্যথায় কিক আউট।
মূল বিষয় যা প্যাঙ্গুইন খেয়াল করেঃ-
১. কোন ভাবে আপনি সাইট এর কাজ কাজ করছেন
২. ব্ল্যাক হ্যাট এসইও
৩. কীওয়ার্ড স্টাফিং
৪. ক্লকিং
৫. ডুপ্লিকেট কন্টেট
৬. ওভার অপটিমাইজেশন ইত্যাদি
আজকে এই পর্যন্তই লিখতে গেলে তা শেস হবে না তাই আমাদের উদ্দেশ্য আপনাকে বেসিক এবং জতটুকু সম্ভব এডভান্স ধারনা দেয়া আর এর সাথে সাথে আপনাকে আরও আরও রিসার্চ করতে হবে নিজেকে আরও আপডেট করার জন্য কারন এস ই ও প্রতিনিয়ত আপডেট ও পরিবর্তিত হচ্ছে । সবাইকে ধন্যবাদ আশা করি সাথেই থাকবেন।

No comments:

Post a Comment