Wednesday, September 23, 2015

মোবাইল ফোন তো অনেকেই ব্যবহার করছি! কিন্তু কখনো ভেবেছি এই অত্যাধুনিক ডিভাইসের ব্যবহার অপব্যবহারের কারনে কি পরিমাণ লাভ ক্ষতির মুখে পড়ছি?

মোবাইল ফোন তো অনেকেই ব্যবহার করছি! কিন্তু কখনো ভেবেছি এই অত্যাধুনিক ডিভাইসের ব্যবহার অপব্যবহারের কারনে কি পরিমাণ লাভ ক্ষতির মুখে পড়ছি?

24

السلام عليكم আসসালামু আলাইকুম।

সুপ্রিয় টেকটিউনস কমিউনিটি সাইটের সবাইকে সালাম ও শুভেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছি আজকের টিউন। গত কালকের টিউনে মোবাইল ডিভাইস ব্যবহারের বিষয় নিয়ে একটি টিউন করেছিলাম এখানে। সেখানে মোবাইল ডিভাইস কি, মোবাইলের ইতিহাস, সংজ্ঞা, শ্রেণীসহ তথ্যাদি আলোকপাত করেছিলাম। তথাপি তার সাথে যোগ হয়েছিল মোবাইল ডিভাইসের ব্যবহারের উপকারিতা প্রসঙ্গে। যাইহোক মোবাইল ব্যবহারের উপকারিতা সম্পর্কে অনেক কিছুই জানলাম। এবার আলোকপাত করব মোবাইল ডিভাইসের অপব্যবহার সম্পর্কে। অপব্যবহার সম্পর্কে কম-বেশী অনেকেরই ধারনা আছে কিন্তু অপব্যবহারের মধ্য এমন কিছু বিষয় রয়েছে যা বর্তমানে শিউরে উঠার মত। নিচের আলোচনা অংশ পাঠ করলেই বুঝতে পারবেন কি ধরনের লাভ-ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছি মোবাইল ডিভাইস ব্যবহারের জন্য!!

 মোবাইল ফোনের অপব্যবহার

এত দীর্ঘ আলোচনার প্রেক্ষিতে জানতে পারলাম মোবাইল ফোনের নানাবিধ ব্যবহার তথা উপকারের দিকটা নিয়ে। উপকারের প্রয়োজনীয়তা উপলদ্ধি করে বোধ হয় অনেকের মনটা চাঙ্গা হয়ে উঠেছে ! কিন্তু এতসব বাদ দিয়ে এবার মোবাইল ব্যবহারের অপকারিতার বিষয়টি আলোচনা শুরু করতে যাচ্ছি। এবার হয়ত আমার প্রতি অনেকেই ক্ষেপে উঠবেন, এবং বলবেন যে এই মিয়া অপকারিতা কোন বিষয় হল নাকি!! অপকারিতা যা হচ্ছে তা মুলত আমাদের মত ব্যবহারকারীর দ্বায়বদ্ধতার কারনেই হচ্ছে। হ্যা ভাই ঠিক কথা বলেছেন বিজ্ঞানের আর্শীবাদ স্বরুপ যে বিষয়ের এত উপকারিতা নিয়ে ঢাকঢোল তথাপি তার উপর আবার কাটার ঘাঁ! উদাহরন হিসাবে বলা যায় কমি্‌ুটার ব্যবহারের মত মোবাইল ব্যবহারেরও কিছু অপকারিতা তথা কুফল দিক রয়েছে। তাহলে বিষয়গুলো রিভিউ করি কেমন?

 এক নজরে ক্ষতিকর দিক সমূহঃ

১) বিজ্ঞানীদের মতে, একটি পরমানবিক চুল্লির যে বিপদ তার থেকে মোটেও কম নয় এই ইলেকট্রোম্যাগনেটিক ফিল্ড এর ক্ষতি। যাদের করোটি যত পাতলা, তাদের মোবাইল এফেক্ট তত বেশি। ব্রেন টিউমার থেকে শুরু করে নার্ভাস সিস্টেম ব্রেকডাউন, হার্ট অ্যাটাক সব কিছুরই সম্ভবনা বেড়ে চলেছে।
২) মোবাইল ফোন ব্যবহার এর ফলে আমাদের মস্তিস্কের একটা অংশ উত্তপ্ত হয়ে উঠে। তার ফলে মস্তিষ্কের টিস্যু গুলি ক্ষতিগ্রস্থ হয়। মগজেও থাকে তার প্রতিক্রিয়া।
৩) ঝড়ের সময় মোবাইল ফোন ব্যবহার করলে সমূহ বিপদ দেখা যেতে পারে।
৪) বুক পকেটে মোবাইল রাখলে হার্টের সমস্যা হবার সম্ভবনা বেশি থাকে।
৫) ইয়ার ফোন ব্যবহার না করে, কানের গোড়ায় রেখে মোবাইল এ বেশি কথা বললে কানে কম শোনা এমনকি বধিরতার আশঙ্কা পর্যন্ত থাকতে পারে।
৬) বন্ধ্যাত্ব বাড়ছে। অতিরিক্ত মোবাইল ব্যবহার করলে মুখে ক্যানসার বা মেলিগনানট টিউমার এর ঝুঁকি বাড়ে।

৭) শিশুদের মস্তিস্কের কোষ নরম বলে তাদের মারত্মক ক্ষতি হচ্ছে। বিজ্ঞানী হাইল্যান্ড দেখিয়েছেন, তড়িৎ চুম্বকীয় দূষণের কারনেই শিশুরা এপিলেপসি ও অ্যাজমায় ভুগছে।
৮) লেফ সেলফড তথ্য-প্রমানের ভিত্তিতে সুদৃঢ় হয়ে যথেষ্ট জোরের সঙ্গে বলেছেন, সেলফোন এর প্রতিটা কল আমাদের মস্তিস্কের ক্ষতি করে। এমন কি প্যাসিভ স্মকারদের মত যে লোকটা মোবাইল ফোন ব্যবহার করছে না কিন্তু মোবাইল ব্যবহারকারির কাছে রয়েছে সেও ক্ষতি গ্রস্থ হচ্ছে। ফ্রান্সে সান্তিনি আর সুইডেন এ সানডস্তরম আর মাইলড এর সমীক্ষার ফলাফল লেফ সেলফড এর বক্তব্য কে আরও সুদৃঢ় করে তোলে। এঁদের সমীক্ষা অনুযায়ী, সেলফোন ব্যবহারকারি, ২৫% পর্যন্ত বিভিন্ন স্নায়বিক সমস্যায় ভুগছেন।। যেমন, মাথাঘোরা, ক্লান্তি, স্মৃতি শক্তি হ্রাস, মাথা ঝিম ঝিম করা, ক্লান্তি প্রভৃতি।
বড়দের তুলনায় বাচ্চাদের বেশি ক্ষতি হয়। তাই বাচ্চাদের মোবাইল থেকে দুরে রাখুন। কথা বলতে বলতে এক সময় ব্রেইন ক্যান্সার পর্যন্ত হতে পারে। বাচ্চাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম থাকে বলে এদের ক্ষতির পরিমান বেশি থাকে।

 এক ডজন স্বাথ্য ঝুঁকি রয়েছে তথা মোবাইল ফোন ব্যবহার করার কারন হিসাবে

মোবাইল ফোন যেমন বিভিন্ন দিক দিয়ে আমাদের উপকার করছে, একইভাবে স্বাস্থ্যগতভাবে আমাদের নানাদিক দিয়ে ঝুঁকির মুখোমুখি করছে। চলুন জেনে নেয়া যাক অতিরিক্ত মোবাইল ফোন ব্যবহারের ফলে স্রিষ্ট ১০ স্বাস্থ্যঝুঁকি।
ক। মানসিক চাপ
আমরা ফোন ব্যবহার করি যাতে সব সময় অন্যদের সাথে যোগাযোগ রাখা যায়। কিন্তু এটি একইসাথে আমাদের মানসিক প্রশান্তিও কেড়ে নেয়। কিভাবে? আমরা সব সময় আশা করতে থাকি এই বুঝি ফোনটি বেজে উঠবে কিংবা কেউ হয়তো মেসেজ দিবে।
সচেতনভাবে না হলেও আমাদের অবচেতন মন আমাদের সব মনোযোগ এই ক্ষুদ্র ফোনটির কাছে কেন্দ্রীভূত করে। এধরণের চিন্তার কারণে এক ধরণের মানসিক চাপ সৃষ্টি হয়। প্রতিদিন এক ঘন্টার জন্য ফোনটি সুইচ অফ করে রাখুন। এটি আপনাকে মানসিক চাপ থেকে মুক্তি দিবে।

খ। অমনোযোগিতা
গবেষকরা দেখেছেন, বেশিরভাগ মানুষই প্রয়োজন না থাকলেও তাদের মোবাইলের মেনু স্ক্রিন, ই-মেইল বা এপ্লিকেশন চেক করার জন্য বার বার ফোন চেক করে। যদিও নতুন কোন ইমেইল, এস এম এস কিংবা নোটিফিকেশন আসার সম্ভাবনা হয়তো থাকে না বললেই চলে।
এক সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, যারা সারাক্ষণ তাদের ফোন নিয়ে ব্যস্ত থাকেন, তারা যে কোন জরুরী পরিস্থিতিতে অন্যদের তুলনায় ২৩% দেরিতে সক্রিয় হন। যে কারণে বিশ্বের বহু দেশে গাড়ি চালানো অবস্থায় মোবাইল ফোনে কথা বলা আইনত নিষিদ্ধ। বেশিরভাগ সময় দেখা যায়, মোবাইল ফোন আমাদের কোন কাজের প্রতি একাগ্রতা নষ্ট করে দেয়। এর ফলে যে কোন কাজ করতে আমাদের স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে অনেক বেশি সময় লাগে।
গ। মস্তিষ্কের ক্যান্সার
মোবাইল ফোন থেকে সৃষ্ট তেজষ্ক্রিয় রশ্মি আমাদের মস্তিষ্কের কোষগুলোকে ধীরে ধীরে মেরে ফেলতে পারে। মোবাইল ফোন থেকে সৃষ্ট বেতার তরঙ্গ আমাদের মস্তিষ্কের কোষগুলোকে উত্তপ্ত করে তোলে। আর বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এই তরঙ্গকে কারসিনোজেনিক বা ক্যান্সার সৃষ্টিকারী বলে ঘোষণা দিয়েছে। অর্থাৎ মোবাইল ফোনের অতিরিক্ত ব্যবহার মস্তিষ্কের ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়।

ঘ। হার্টের সমস্যা
গবেষণায় জানা গিয়েছে, মোবাইল ফোন থেকে সৃষ্ট তেজস্ক্রিয়তা মানুষের হার্টের স্বাভাবিক কর্মকান্ডকে ব্যহত করে। এর ফলে রক্তের লোহিত রক্তকণিকাতে থাকা হিমোগ্লোবিন আলাদা হয়ে যেতে থাকে।
এছাড়া হিমোগ্লোবিন রক্তের লোহিত কণিকার মাঝে তৈরি না হয়ে দেহের অন্যত্র তৈরি হতে থাকে, যেটি বিভিন্ন ধরণের শারীরিক সমস্যা তৈরি করে। যে কারণে বুক পকেটে ফোন রাখা একদমই অনুচিত। এছাড়া যারা হার্টে পেসমেকার বসিয়েছেন তাদের ক্ষেত্রেও মোবাইল ফোন ব্যবহারে যথেষ্ঠ সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত।

ঙ।সাধারণ অসুস্থতা
আপনার মোবাইল ফোনের কারণেও কিন্তু আপনি অসুস্থ হতে পারেন! কিভাবে? আপনি সারাক্ষণই আপনার প্রিয় ফোনটি নিয়ে ব্যস্ত থাকেন। এতে ধূলোবালি তো জমা হয়ই, সাথে থাকে অনেক রোগ-জীবাণুও। খাবার সময় হলে আপনি হয়তো খুব ভালভাবে সাবান দিয়ে হাত ধুয়ে আসলেন। খাবার খাওয়ার ঠিক আগ মূহুর্তে আপনার ফোন বেজে উঠলো কিংবা একটা মেসেজ এলো, আপনি সেটার রিপ্লাই দিয়ে এসে খেতে বসে গেলেন।
আর এরই সাথে মোবাইল ফোন থেকে প্রায় ২০ থেকে ৩০ ভাগ ব্যাক্টেরিয়া ও ভাইরাস খাবারের সাথে আপনার দেহে প্রবেশ করলো। আপনি হয়ত সাথে সাথে অসুস্থ হবেন না, কিন্তু পরবর্তীতে যেকোন অসুস্থতার জন্য এই বিষয়গুলোই দায়ী থাকবে।


চ। স্নায়বিক সমস্যা
মোবাইল ফোন থেকে নিঃসরিত তেজস্ক্রিয় রশ্মি ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে আমাদের ডি এন এ-কে। কোন কারণে মস্তিষ্কের কোষের ডি এন এ ক্ষতিগ্রস্ত হলে তা স্নায়ু সংক্রান্ত বিভিন্ন শারীরিক কাজের ক্ষতিসাধন করে।
মোবাইল ফোনের তেজস্ক্রিয়তা মস্তিষ্কে মেলাটনিনের পরিমাণ হ্রাস করে, যার ফলে বিভিন্ন স্নায়বিক সমস্যা দেখা দেয়। এছাড়া এটি এখন বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিত যে, মোবাইল ফোন থেকে নিঃসরিত তড়িত-চৌম্বকীয় তরঙ্গের কারণে অনিদ্রা, আলঝেইমার ও পারকিনসন’স ডিজিজের মত বিভিন্ন সমস্যা দেখা দেয়।
ছ। শুক্রাণুর গুনগত মান পরিমাণ হ্রাস
এখনকার সময়ে ছেলেদের প্রায় সবাই নিজেদের প্যান্টের পকেটে মোবাইল ফোন রাখে। বেশ কয়েকটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে, যেসব পুরুষ বা ছেলে খুব বেশি মোবাইল ফোন ব্যবহার করেন তাদের শুক্রাণু খুব দ্রুত নষ্ট হয়ে যায়। এছাড়া শুক্রাণুর ঘনত্ব হ্রাস পেতে থাকে। আমরা যখন ফোনে কথা বলার পর ফোন পকেটে রেখে দিই, তখন এটি কিছুটা উত্তপ্ত অবস্থায় থাকে। এর ফলে অন্ডকোষের চারপাশে তাপমাত্রা বেড়ে যায়।
অথচ শুক্রাণু দেহের ভেতরে মাত্র ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় সক্রিয় থাকে। তাই অতিরিক্ত তাপমাত্রা শুক্রাণুর জন্য ক্ষতিকর। আবার আমাদের শরীর থেকে নির্দিষ্ট পরিমাণে উপকারী তড়িৎ-চৌম্বকীয় তরংগ বের হয়, কিন্তু মোবাইল ফোনের উচ্চ মাত্রার তড়িৎ-চৌম্বকীয় তরঙ্গ আমাদের দেহের তড়িৎ-চৌম্বকীয় তরঙ্গের নিঃসরণকে বাধাগ্রস্ত করে। যার ফলে অস্বাভাবিক আকৃতির শুক্রাণু তৈরি হয়।

জ। শ্রবণশক্তি হ্রাস পাওয়া
যারা দীর্ঘক্ষণ মোবাইল ফোনে কথা বলেন তাদের কানের বিভিন্ন সমস্যা যেমন-কানে কম শোনার ঝুঁকি অনেক বেশি। বর্তমানে যাদের বয়স ১৮ থেকে ২৫ বছর, তাদের মাঝে শ্রবণশক্তি হ্রাসের হার উদ্বেগজনকভাবে বেড়ে চলেছে। চিকিৎসকদের মতে, মোবাইল ফোন ও অন্যান্য বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতির ব্যপক ব্যবহার এই পরিস্থিতির জন্য দায়ী। যারা দৈনিক ২-৩ ঘন্টার চেয়ে বেশি ফোনে ব্যস্ত থাকেন তারা ৩ থেকে ৫ বছরের মাথায় আংশিকভাবে বধির হয়ে যান। তাই এটি রোধ করতে আপনার ফোনের রিং-টোন যতটুকু সম্ভব কমিয়ে রাখুন ও ফোনে খুব বেশি গান শোনা থেকে বিরত থাকুন।
ঝ। চোখের সমস্যা
যারা চোখের খুব কাছাকাছি দূরত্বে রেখে ফোন ব্যবহার করেন তারা ধীরে ধীরে মাথাব্যথা, চোখ ব্যথা, চোখে ঝাপসা দেখা-এরকম নানা রকম সমস্যায় আক্রান্ত হন। এজন্য বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ হলো ফোনের বিভিন্ন লেখার ফন্ট সাইজ বাড়িয়ে দেয়া, চোখ থেকে ন্যুনতম ১৬ ইঞ্চি দূরত্বে ফোন ব্যবহার করা। আর যদি বেশ দীর্ঘ কোন লেখা ফোনে পড়তে হয়, তবে কিছুক্ষণ পর পর ২০ সেকেন্ডের জন্য চোখকে বিশ্রাম দিন।

ঞ। গর্ভাবস্থায় ঝুঁকি
গবেষণায় দেখা গিয়েছে, যেসব নারীরা তাদের গর্ভাবস্থায় খুব বেশি মাত্রায় মোবাইল ফোন ব্যবহার করেন, তাদের গর্ভস্থ ভ্রূণের মস্তিষ্কের বিকাশ ব্যহত হয়। এছাড়া পরবর্তীতে এই শিশুদের মাঝে আচরণগত অনেক সমস্যাও দেখা দেয়। তাই গর্ভাবস্থায় মায়েদের উচিত মোবাইল ফোন যতদূর সম্ভব এড়িয়ে চলা।বর্তমান সময়ে মোবাইল ফোনকে একেবারে জীবন থেকে সরিয়ে দেয়া সম্ভব নয়। কিন্তু একটু সচেতন হলেই আমরা মোবাইল ফোন ব্যবহারের ফলে তৈরি হওয়া স্বাস্থ্য ঝুঁকি থেকে নিজেদের বাঁচাতে পারি।

 মোবাইল ফোন ব্যবহারের ক্ষেত্রে মোবাইল অপারেটরদের কোন সংযুক্ততা আছে কি?

প্রযুক্তির উৎকর্ষে মোবাইল ফোনের আবিষ্কার জীবনযাত্রার মান যতটা বৃদ্ধি করেছে, ঠিক ততটাই অনাচার, মিথ্যাচার ও অপরাধের প্রসার ঘটিয়েছে। মোবাইল ফোনের ব্যবহার যোগাযোগ প্রক্রিয়াকে যেমন সহজ করেছে, তেমনি এর অপব্যবহার জনজীবন দুর্বিষহ করে তুলেছে। যে দেশের মানুষ তাদের মৌলিক চাহিদাগুলো পূরণ করতে পদে পদে হোঁচট খায়, সেদেশে মোবাইল ফোন কোম্পানিগুলো বিভিন্ন কৌশলে মানুষের হাতে তুলে দিচ্ছে মোবাইল ফোন। তারা রক্তচোষা ছারপোকার মতো মানুষের কষ্টার্জিত টাকা চুষে নিচ্ছে। তাদের কষ্টার্জিত উপার্জন মিলিয়ে যাচ্ছে নেটওয়ার্কের অদৃশ্য ফ্রিকোয়েন্সিতে।
মোবাইল ফোনের মাধ্যমে গ্রাহকদের নানান সুযোগ-সুবিধা দিয়ে প্রচুর মুনাফা লুটছে বহুজাতিক অপারেটর কোম্পানিগুলো। ব্যবসায়িক স্বার্থে তাদের দেওয়া নানা প্যাকেজ সুবিধা নিতে গিয়ে এর অপব্যবহারের দিকটাও বৃদ্ধি পাচ্ছে গ্রাহকদের মধ্যে। কয়েকটি মোবাইল অপারেটর কোম্পানি তরুণ প্রজন্মকে টার্গেট করে বিশেষ ধরনের সিম কার্ড বাজারে ছাড়ে। পূর্বের অভিজ্ঞাতে দেখা গিয়েছে তাদের বিশেষ প্যাকেজে রাতভর স্বল্প মূল্যে কথা বলার সুযোগ নতুন প্রজন্মের জন্য বিশেষ হুমকির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছিল যা পড়ালেখা ও ঘুম বাদ দিয়ে অনেক তরুণ-তরুণী রাতভর কথা বলতেন। আমি যখন বেশ ছোট ছিলাম প্রায় ১০-১২ বছর পূর্বে তখন একটেল নামে একটি অপারেটর ছিল (বর্তমান মালিকানা পরিবর্তন করে রবি) তারা ৬০০/- টাকাতে জয় নামে ডাবল সীমের প্যাকেজ চালু করেছিল যেখানে একজন আরেকজনের সাথে সারারাত কথা বললেও ৫ টাকার বেশী খরচ হত না। তথাপি ফূর্তি নামে একটি প্যাকেজ ছিল যেখানে উল্লেখ ছিল “কল করলেও বোনাস, কল ধরলেও বোনাস” ফলে দেখা যেত কারনে-অকারনে ফোন কল এসেই যেত। তরুণে-তরুণীদের টার্গেট করে গ্রামীণ ফোনের একটি প্যাকেজ উঠেছিল ডিজুস নাম করে। সেই সময়ই শুনে ছিলাম ডিজুস এর প্যাকেজ কিনতে নাকি ১৮০০৳ ব্যয় হচ্ছে। ঐ ডিজুসের সুবিধা ছিল একই সারারাত প্রেমালাপ আর তার সাথে তো ছিল ২০০০ এসএমএস।

যাইহোক ঐ সময় পরিস্থিতি এমন হয়েছিল যে, বুড়া-বুড়ীড়াই নাকি গ্রামীনের অন্য সব প্যাকেজ বাদ দিয়ে ডিজুজের প্রতি মায়ার টান ধরেছিল। আসলে বোধ হয় সেই সময় এমন পরিস্থিতি হয়েছিল যে, মোবাইলে কথা বলার জন্য বাংলাদেশী হিসাবে গিনেস বুকে নাম উঠাটাই বাকি ছিল। পরবর্তীতে সচেতন নাগরিক মহল, সংবাদ পত্র ও মিডিয়ার পৃষ্ঠকতায় সরকার সহ উদ্ধতন মহলে টনক নড়ে ফলে এক সময় ঐ অফরসমূহ মোবাইল অপারেটর গুলো বন্ধ করতে বাধ্য হয়।

মোবাইল ফোন কোম্পানীর কোন বক্তব্য আছে কি?

আমার এই টিউন পড়ে কিংবা কোন ভূক্ত ভোগীর টিউমেন্টর প্রতিত্তরে হয়ত তারা বলবেন, ভাইরে শুধু কি অামাদের একার দোষ দিলে হবে? আমরা তো ব্যবসা করতে এসেছি এবং সরকারের সব চেয়ে বেশী ভ্যাট/ট্যাক্স প্রদান করি। সুতরাং ব্যবসা করতে গিয়ে এমন করাটাও তো স্বাভাবিক! তোমরাও যদি আমাদের মত কোম্পানী দিতে তাহলে বুঝতে ঠ্যালা!! ক্যান! আমরা কি কাউকে জোর-দবস্তি করছি যে, তোমাদের এই অফারটা কিনতেই হবে?? আরে ভাই সাবান কোম্পানীই তো অফার দিচ্ছে এটা কিনলে ওটা ফ্রি!! কিন্তু কেউ খবর রাখবেনা মাল-মিডিসিনের কোন ব্যাপার আঝে কিনা!! যাও অভিযোগ করতে হলে সরকারি মহলে গিয়ে করো ক্যামন!!

সময় এসেছে! মোবাইল ফোনের অপব্যবহার রোধ করবার!!

১। স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীরা এখন দেদারসে মোবাইল ফোন ব্যবহার করছে। যোগাযোগের মাধ্যম হিসেবে যন্ত্রটি ব্যবহার করা হলেও এর নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে তাদের পড়াশোনার ওপর। ক্লাস চলাকালীন ইনকামিং-আউটগোয়িং কল, ফেসবুক-টুইটারসহ অন্যান্য সামাজিক বন্ধনের বন্ধুত্বে লিপ্ত হয়ে ক্লাসে অমনোযোগী হওয়া, রাতভর কম রেটে কথা বলার সুযোগ পেয়ে বাবা-মার চোখ ফাঁকি দিয়ে বিভিন্ন শ্রেণীর মানুষের সঙ্গে বন্ধুত্ব তৈরি করা, প্যাকেজ রেটে দিনরাত আনলিমিটেড ডাউনলোড করাসহ বিভিন্ন অসামাজিক কার্যকলাপে লিপ্ত হচ্ছে ছাত্র সমাজ।
২। ছাত্রছাত্রীরা আজকাল মেমরিকার্ড সমৃদ্ধ মোবাইল ফোনে বইয়ের স্টিল পিকচার নিয়ে আসছে পরীক্ষার হলে। সময় দেখার নাম করে মোবাইল ফোনের ইমেজ ভিউয়ার জুম করে দেখে নিচ্ছে গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট বা চিত্রগুলো। এক কথায় নকল করার আধুনিক মাধ্যম হিসেবে তারা বেছে নিয়েছে মোবাইল ফোনকে। কোনো প্রশ্নের উত্তর জানা না থাকলে টয়লেটে যাওয়ার নাম করে পরীক্ষার হল থেকে বের হয়ে ফেসবুকের ওয়ালে সার্কুলেশন করছে। ছোট স্পিকার কানে লাগিয়ে ওয়্যারলেস কানেকশনে উত্তর জেনে নিচ্ছে বন্ধু-বান্ধবের কাছ থেকে। নকল করার অপরাধ থেকে বাঙালি যখন পরিত্রাণের উপায় খুঁজছে, ঠিক তখন মোবাইল ফোনের ওপর ভর করে নকল প্রবণতার বিকাশ ঘটছে মহামারী আকারে।
৩। বাসায় কম্পিউটার না থাকা, কম্পিউটার পরিবহনে অক্ষমতা অথবা কম্পিউটারে মডেম সংযোগ ইত্যাদি জটিলতার কারণে মোবাইল ফোনে ইন্টারনেট ব্যবহার করে নেটিজেন হচ্ছে দেশের কিশোর ও যুবসমাজ। তারা মুহূর্তেই ডাউনলোড করে নিচ্ছে আজেবাজে ডকুমেন্টস আর ব্লু-টুথ ডিভাইসে তা ছড়িয়ে দিচ্ছে বন্ধু-বান্ধবীদের মোবাইল ফোনে। ফেসবুক, টুইটার, ম্যাসেনজার ইত্যাদি সামাজিক বন্ধুত্বের সাইটে অডিও কনফারেন্স বা চ্যাট করে অলস সময় নষ্ট করছে।
৪। সেবা দেয়ার নাম করে মোবাইল ফোন কোম্পানিগুলো বাঙালিদের বুকে টেনে নিলেও তাদের নজর থাকে অর্থ উপার্জনের দিকে। দেশের অর্থ পাড়ি জমায় উন্নত কোন রাষ্ট্র, নয়তো বিদেশী কোন ব্যক্তির অ্যাকাউন্টে। মোবাইল ফোন যোগাযোগের অন্যতম মাধ্যম হলেও শিক্ষার্থীরা এর অপব্যবহারে মগ্ন হয়ে শারীরিক ও মানসিকভাবে মারাত্মক বিপর্যয়ের শিকার হচ্ছে। সমাজ থেকে তারা বিছিন্ন হয়ে পড়ছে। তারা যেন আটকে যাচ্ছে ২-৩ ইঞ্চির ছোট্ট একটা মনিটরে। বিধ্বংসী এ স্রোত থামাতে না পারলে তার পরিণতি হবে ভয়াবহ।
৫। মোবাইল ফোনের মাধ্যমে দিন দিন বেড়েছে সাইবার ক্রাইমের ঘটনাও। দেখা যাচ্ছে বেনামি সেট কিংবা মোবাইল সীম কার্ড ব্যবহার করে অহরহ ক্রাইম করছে। অবস্থা এমন হয়েছে যে, মাঝেমধ্য গোয়েন্দা সংস্থাকে রহস্যর জট উদঘাটন করতে বেগ পোহাতে হচ্ছে। বর্তমানে সরকারের টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয় একটি শুভ উদ্যোগ গ্রহন করেছে তাহলো এই বছরের ডিসেম্বর মাস হইতে যারা নতুন সংযোগ নিবেন তাদের সীম কার্ড রেজি: সহ বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে আঙ্গুলের ছাপ প্রদান করতে হবে। নি:সন্দেহ একটি ভাল উদ্যোগ এবং আমি সহ যাবতীয় প্রযুক্তিপ্রেমী স্বাগত জানাই। কারন কিছুটা হলেও এর মাধ্যমে মোবাইল ক্রাইম রোধ করা যাবে।

সার কথা

 সময়ের পরিক্রমায় মোবাইল ফোন প্রয়োজনীয় বস্তুতে পরিণত হয়ে পড়েছে।দ্রুত যোগাযোগের ক্ষেত্রে মোবাইল ফোন এখন অপরিহার্য। নানান সুবিধা রয়েছে মোবাইল ফোনে। চাইলেই পৃথিবীর যে কোনো প্রান্তের মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারি। প্রযুক্তির এই ব্যাপক উৎকর্ষ একদিকে যেমন সুফল বয়ে এনেছে, তেমনি কিছু অপব্যবহারও হচ্ছে। তবে এর দায়ভার সম্পূর্ণ এর ব্যবহারকারীর। তথাপি নিজেদেরও সচেনতার প্রয়োজন রয়েছে অপরদিকে মোবাইলের মাধ্যমে যে অনাকাংখিত ঘটনা গুলো ঘটছে যেমন ছোট-বড় ক্রাইম গুলোকে সরকারি নজরদারি ও কঠোর আইন-শাসনের বাস্তবায়ন দরকার। তথাপি  দেশে যারা কিশোর পর্যায়ে আছি, অনেকেই মোবাইল ব্যবহার করে থাকি। এখন প্রশ্ন হল- কিশোরেরা কোথায়/কোন সময় মোবাইল ব্যবহার করবেন, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে মোবাইল ব্যবহার করা যাবে কিনা, কিশোরদের মোবাইল ক্রয় করতে  অভিভাবক প্রত্যয়ন পত্রের/অনুমতির প্রয়োজনীয়তার বিষয়সহ সরকারিভাবে একটি গ্যাজেট প্রকাশ করলে বোধ হয় অনেকেই উপকৃত হব।


সাইটের সবাইকে ঈদুল আযহার অগ্রীম শুভেচ্ছা!!

 



পরিশেষে আলোচনা করতে করতে একদম টিউনের শেষ পর্যায়ে। আশা করি সম্মানীত ভিজিটরগণ এই টিউন পাঠ করে মোবাইল সম্পর্কে নেতিবাচক ও ইতিবাচক বেশ কিছু ধারনা পেয়েছেন। তথাপি যারা দীর্ঘক্ষণ ধৈয্যের সাথে টিউনটি দেখলেন তাদের সবাইকে অসংখ্যক ধন্যবাদ। টিউন সম্পর্কে কোন অভিমত, পরামর্শ থাকলে তা সাদরে গ্রহন করা হবে। অপরদিকে প্রিয় টেকটিউনস কমিউনিটি  সাইটের সবাইকে জানাচ্ছি ঈদুল আযহার অগ্রীম সালাম ‍ও শুভেচ্ছা। ঈদ মোবারক! আপনাদের অনেকের মতই আমাকে ঈদে ব্যস্ত সময় পার করতে হবে, পরিবার-পরিজন, বন্ধুদের সাথে সময় দিতে হবে। তথাপি গ্রামের বাড়ীতে আবার নেটের সমস্যা সুতরাং টিউন করার ইচ্ছা থাকলেও করা হবে না,  বেশ কয়টা দিন টিটি হইতে অনুপস্থিত থাকতে হবে। আপনারা আমার জন্য দোয়া রাখবেন, আপনাদের জন্যও কুশল প্রার্থনা করি। সবার এই ঈদ আনন্দ যেন সুস্থ ও সুন্দর হয়।  সবাইকে আবারো ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা জানিয়ে আজ এখানেই শেষ করছি। -আল্লাহ্ হাফেজ-

 বিশেষ প্রয়োজনে আমাকে নক করতে পারেন -

Tuesday, September 8, 2015

পৃথিবীর এলিয়েন! যারা অন্ধকারে থেকেও বিখ্যাত এই টেকনোলজি জগতে। সেইসব এলিয়েন হ্যাকার যারা এই জগতে স্থান করে নিয়েছে নিজেদের কর্ম দিয়ে। কারা সেই বিশ্বখ্যাত এলিয়েন, কি করে তারা!!

কিছু মানুষ সবার থেকে দূরে থাকে সবসময়। মনুষ্য সমাজ যাদের চিনতে পারে না। তাদের চলা ফেরা খাওয়া দাওয়া সব সময় টেকনোলজি নিয়ে। যারা ঘুরে বেড়ায় পৃথিবীর এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে মিনিটের মধ্যে।
এই সব অতিপ্রাকৃতিক মানুষগুলো প্রযুক্তি বিশ্বে এলিয়েন নামে পরিচিত। এই অন্ধকার জগতের মানুষগুলোকে প্রযুক্তি বিশ্ব একটু এড়িয়ে চলার চেষ্টা করে। অন্যের অঘটন তাদের পরিচয় বহন করে। ব্যাংক, সামরিক বাহিনী সহ গোয়েন্দা বিশ্বও তাদের নিয়ে সংকটে পড়ে মাঝে মাঝে।
ঠিক এরকম কিছু অন্ধকার জগতের বিশ্বখ্যাত মানুষের সাথে আমি আপনাদের পরিচয় করিয়ে দিবো। যারা নিজের কর্ম দিয়ে বিশ্বব্যাপী পেয়েছেন ভালো খারাপ দুই রকমই খাতি। আসুন ধীরে ধীরে জানি তাদের চলা ফেরা বিভিন্ন বিষয় নিয়ে যা তাদেরকে বিশ্বের মাঝে অতি প্রাকৃত মানুষের মর্যাদা দিয়েছে।

টেকনোলজি জগতে পৃথিবীর এলিয়েনঃ

১) এডরিয়ান ল্যামোঃ

পরিচিত নামঃ দ্যা হোমলেস হ্যাকার
দ্যা হোমলেস হ্যাকার
বয়সঃ ৩৩
এডরিয়ান ল্যামো বিশ্বের মাঝে পরিচিত হয়ে উঠেন তার অস্বাভাবিক কিছু কাজের জন্য। তিনি দ্যা হোমলেস হ্যাকার নামে পরিচিত, কারণ তিনি সবসময় কফি শোফ এবং লাইব্রেরিতেই বসে সকল কর্মকাণ্ড সারেন। তিনি পরিচিত হয়ে উঠেন দ্যা নিউইয়র্ক টাইমস, গুগল, ইয়াহু!, মাইক্রোসফট সহ বিশ্বের নামকরা সকল সাইট হ্যাঁক করে এই জগতে সাড়া ফেলে দেন। ২০০৩ সালে নিরাপত্তার স্বার্থে পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে। ২০০২ সালে টাইমস পত্রিকার সাংবাদিকদের ব্যক্তিগত তথ্য নেওয়ার জন্য তাকে দোষী সাব্যস্ত করা হয়। ১৫ মাস পর্যবেক্ষণের পর তার বিরুদ্ধে ওয়ারেন্ট জারি করা হয়। তার ফলস্বরূপ ল্যামো ক্যালিফোর্নিয়াতে আত্মসমর্পণ করেন। পরবর্তীতে তিনি অজুহাত দেখিয়ে ৬ মাস গৃহবন্দি থাকার সুযোগ পান।
এর পরেও এডরিয়ানের জীবন খুব সুখকর ছিল না। তিনি গার্লফ্রেন্ডের সাথে পিস্তোল রাখার জন্য এবং অপব্যবহার অভিযুক্ত হন। পরে তিনি মানসিক বিকার গ্রস্ত হিসেবে চিহ্নিত হন। সরকারি হাজার হাজার নথি চুরির অপরাধ বয়ে বেড়াতে হয়েছে তাকে।

২) জেন্সন জেমস আনচেটাঃ

পরিচিত নামঃ প্রাণবন্ত হ্যাকার
বয়সঃ ৩০
প্রাণবন্ত হ্যাকার
ক্যালিফোর্নিয়ার অধিবাসি এই হ্যাকার পরিচিতি পান সামরিক বাহিনীর ওয়েবসাইট থেকে তথ্য চুরি করে, সেই সাথে স্প্যাম ছড়ানোর জন্য। তিনি ৫ লাখ সামরিক কম্পিউটার নিজের নিয়ন্ত্রণে নিয়ে ফেলেন। সামরিক বাহিনীর ওয়েবসাইটে তার নিজস্ব অ্যাড বসান। ২০০৫ সালে তিনি একটা ক্লায়েন্ট পান এবং বেশ সাচ্চন্দে চলছিলেন। পরবর্তীতে তিনি বন্দি হন এবং ১৬ মাসের কারাবরণ করেন।

৩) অ্যাস্ট্রাঃ

বয়সঃ ৫৮
অ্যাস্ট্রা
অ্যাস্ট্রা নামের এই হ্যাকার কখনও পাবলিকলি সনাক্ত করা যায় নি। যদিও তিনি ২০০৮ সালে গ্রেপ্তার হন, তখন জানা যায় তিনি একজন ৫৮ বছর বয়েসি। তিনি বিমান কোম্পানী, Dassault গ্রুপের ওয়েব হ্যাঁক করে গ্রেপ্তার হন। এতে কোম্পানিগুলো বহুত টাকা লসের সম্মুখীন হন।
তিনি সে সময় সামরিক বিমানে অস্ত্র প্রযুক্তি তথ্য চুরি করেন এবং আরও অনেক প্রতিষ্ঠানের তথ্য মধ্যপ্রাচ্য, ব্রাজিল, ফ্রান্স, জার্মানি, ইতালি, দক্ষিণ আফ্রিকা চুরি করেন।

৪) ওয়েন থর ওয়াকারঃ

পরিচিতি নামঃ এ কিল
বয়সঃ ২৫
ওয়েন থর ওয়াকার
২০০৮ সালে ১৮ বছর বয়সে এই হ্যাকার ওয়েন থর ওয়াকার এর বিরুদ্ধে ৬ টি সাইবার ক্রাইমের অভিযোগ আনা হয়। তিনি একটি আন্তর্জাতিক হ্যাকার নেটওয়ার্কের নেতৃত্বে দেন এবং সেই গ্রুপ ১.৩ মিলিয়ন কম্পিউটারের তথ্য অধিকরণ করে। তিনি বিভিন্ন ব্যাংক একাউন্ট ২০ মিলিয়ন ডলার অধিকরণ করেন। মাত্র ১৩ বছর বয়স থেকে এই কিশোর প্রোগ্রামিং শেখা শুরু করেন এবং ১৭ বছর বয়স থেকে তিনি হ্যাকিং শুরু করেন। এই কিশোর ব্যাংক সহ অন্য কোম্পানি হ্যাকিং করতেন আর গ্রুপের অন্য সদস্যরা টাকা চুরি করতেন। ওয়েন থর ওয়াকার এখন অনলাইন নিরাপত্তা নিয়ে বিভিন্ন কোম্পানিতে কাজ করছেন।

৫) কেভিন পলসেনঃ

ডাকনামঃ ডার্ক দান্তে
বয়সঃ ৪৯
কেভিন পলসেন
কেভিন পলসেন প্রথম আমেরিকান যিনি কারাগার থেকে মুক্তি হওয়ার পর ইন্টারনেট এবং কম্পিউটার ব্যবহার নিষিদ্ধ করা হয়। L.A. radio station KIIS FM নামে রেডিও স্টেশন হ্যাঁক করে তিনি পরিচিতি পান। বিভিন্ন অনলাইন রহস্য উতঘাটনের এক্সপার্ট বলে তিনি পরিচিতি পান।
তিনি বন্দি জীবনেও ৫ বছর বিভিন্ন অনলাইন কর্মকাণ্ডে যুক্ত ছিলেন, পরবর্তীতে তাকে ৩ বছরের জন্য কম্পিউটার এবং ইন্টারনেট ব্যবহারে নিষিদ্ধ করা হয়।
তিনি এখন একজন লেখক এবং মাই-স্পেসে যৌন অপরাধ নিয়ে একটা নিবন্ধ লেখেন, যার পরিপ্রেক্ষিতে একজন গ্রেপ্তারও হন।

৬) আলবার্ট গঞ্জালেজঃ

ডাকনামঃ কিং চিলি
আলবার্ট গঞ্জালেজ
আলবার্ট গঞ্জালেজ ৪০০০ সদস্য নিয়ে একটা গ্রুপ তৈরি করেন, যারা ব্যাংক একাউন্ট হ্যাঁক, বিভিন্ন কোম্পানির ওয়েবসাইট হ্যাঁক করা কাজে জড়িত ছিলেন। এই গ্রুপ যে ড্রাইভার 'লাইসেন্স, সামাজিক নিরাপত্তা কার্ড, ক্রেডিট কার্ড, ডেবিট কার্ড, জন্ম সার্টিফিকেট, কলেজ ছাত্র পরিচয় পত্র, এবং স্বাস্থ্য বীমা কার্ড ইত্যাদি হ্যাঁক করতো তা বিভিন্ন মানুষের কাছে বিক্রি করতেন।
আলবার্ট গঞ্জালেজের এই ক্ষমতাশীল গ্রুপ ডেবিট কার্ড এবং ক্রেডিট কার্ড হ্যাঁক করে আলোচনায় চলে আসেন। তিনি ২০০৭ সাল পর্যন্ত প্রায় ৪৫ মিলিয়ন ব্যাংক কার্ডের তথ্য চুরি করেন। তিনি মে ২০০৮ সালে গ্রেপ্তার হন এবং ২০২৫ সাল পর্যন্ত বন্দি অবস্থায় থাকবেন।

৭) কেভিন পিটনিকঃ

ডাকনামঃ দ্যা ডার্কসাইড হ্যাকার
বয়সঃ ৫১
দ্যা ডার্কসাইড হ্যাকার
কেভিন পিটনিক তার কাজকে সবসময় সোশ্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং কাজ হিসেবে অবিহিতি করতেন, কখনও হ্যাকিং বলতে পছন্দ করতেন না।
তিনি মাত্র ১৫ বছর বয়সে হ্যাকিং শুরু করেন এবং এই বয়েসেই তিনি হ্যাঁক করতেন লস এঞ্জেলসের বাসের টিকিট। পরবর্তীতে তিনি নকিয়া, মটোরলা, আইবিএম এর মতো নামকরা ওয়েবসাইট হ্যাঁক করে আলোচনায় আসেন। ১৯৯৫ সালে তিনি গ্রেপ্তার হন এবং ১২ মাস পরে তাকে মুক্ত করা হয়। কিন্তু তিনি হ্যাকিং বন্দ করলেন না। ক্লোন ফোন তৈরিতে তার কাজ ছিল। পরবর্তীতে তাকে ৩ বছরের জন্য আবার কারাবাস দেওয়া হয়। ঐসময় তাকে দেশের সবথেকে বড় সাইবার ক্রিমিনাল হিসেবে চিহ্নিত হন। বর্তমানে তিনি অনলাইন সিকিউরিটি নিয়ে কাজ করেন।

৮) জনাথন জেমসঃ

ডাকনামঃ কমরেড
বয়সঃ ২৪ (মৃত্যুর সময়)
জনাথন জেমস
অ্যামেরিকার প্রথম কারাবাস করা হ্যাকার ছিলেন এই কিশোর। ১৫ বছর বয়সে তিনি হ্যাকিং জগতে পরিচিত হয়ে উঠেন। নাসা, সামরিক বাহিনীর ওয়েবসাইট সহ বিভিন্ন ওয়েবসাইট তিনি হ্যাঁক করেছিলেন। তিনি ১.৭ মিলয়ন ডলার ইনকাম করেন এই হ্যাকিং থেকে।
নাসার স্পেস টেক হ্যাঁক করলে তিনি নজরে পড়ে যান। তখন ১৮ বছর বয়স না হওয়া পর্যন্ত তাকে গৃহবন্দি করা হয়। পরে ২০০৭ সালে তিনি বিভিন্ন ব্যাংকের ক্রেডিট কার্ডের তথ্য চুরি করেন। তাকে চোর অভিযুক্ত করা হয়। তিনি ২০০৮ এর মেতে আত্মহত্যা করেন। মৃত্যুর আগে তিনি এই নোট দেন। “বিচার ব্যবস্থার প্রতি তার কোন আস্থা নেই”

৯) ভ্লাডিমির লেভিনঃ

ভ্লাডিমির লেভিন
লেভিনের বাস্তব জীবন সম্পর্কে খুব কম জানা যায়। লেভিন ব্যাংক একাউন্ট হ্যাঁকে খুব বেশি এক্সপার্ট ছিলেন। এই করে তিনি অনেক টাকা নিজের একাউন্টে করে নেন। সিটি ব্যাংকের একাউন্ট হ্যাঁক করে তিনি নিজের করে নেন ১০.৭ মিলিয়ন ডলার। তবে লেভিন একটা আশ্চর্য পদ্ধতি অবলম্বন করে হ্যাকিং করতেন। তিনি মোবাইলের কথা আড়ি পেতে এই ব্যাংক একাউন্ট নিজের করতেন। তিনি দোষী সাব্যস্ত হলে ৩ বছরের জেলে সাব্যস্ত হন।

১০) গ্যারি ম্যাককিননঃ

ডাকনামঃ একাকী মানুষ
বয়সঃ ৪৬
একাকী মানুষ
গ্যারি ম্যাককিনন ফেব্রুয়ারি ২০০১ থেকে মার্চ ২০০২ পর্যন্ত প্রায় ১০০ অ্যামেরিকান সামরিক এবং নাসার সার্ভার হ্যাঁক করেন। আর এরকম অতিআশ্চর্য কাজগুলো তিনি লন্ডনে তার গার্লফ্রেন্ডের অ্যান্টির বাসায় বসে করতেন। তিনি অনেক প্রয়োজনীয় ফাইল, সফটওয়্যার এবং ডাটা ডিলেট করে দেন, যা পরবর্তীতে সরকারকে ৭ লাখ ডলার ব্যয় করেন রিকভার করতে। তিনি নাসার ওয়েবসাইট স্পেস টেকের খুব ভালো ভালো কিছু ছবি নিজের কাজে ব্যবহার করেছিলেন। তিনি বাস্তব জীবনে একজন মজার মানুষ। পরবর্তীতে অনেক বইতে তিনি এরকম মজার অনেক তথ্য জানান। এই একাকী মানুষ এখন ইংল্যান্ডে বসবাস করেন।

১১) মাইকেল চেলচিঃ

ডাকনামঃ মাফিয়া বয়
বয়সঃ ৩০
মাফিয়া বয়
নতুন সহস্রাব্দের মধ্যে মাইকেল চেলচি অ্যামাজান, ই-বে, সিএনএন, ইয়াহু, ডেল সহ অনেক নামকরা ওয়েব হ্যাঁক করেন। তখন ইয়াহু ছিল বিশ্বের নামকরা সার্চ ইঞ্জিন। অবস্থা খারাপ দেখে প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটন মাফিয়া বয়কে খোঁজার জন্য ফোর্স ঠিক রাখেন। তিনি বলেন তিনি শুধু ছোট একটা রুমে বসে এতো কিছু করেন। পরে তাকে ৮ মাস ইন্টারনেটের সাথে থাকতে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়, সাথে কিছু জরিমানাও। এই নেট আসক্ত ছোট ছেলে হাইস্কুল লেভেল থেকেই এতোসব অঘটন ঘটান।

১২) ম্যাথু বেভান এবং রিচার্ড প্রাইসঃ

ডাকনামঃ ডাটাস্ট্রিম কাউবয় (প্রাইস)
বয়সঃ ৪১ (বেভান) ৩৫ (প্রাইস)
ডাটাস্ট্রিম কাউবয়
এই ব্রিটিশ হ্যাকার পেন্টাগনের নেটওয়ার্ক আক্রমণ করেন এবং তা ২ সপ্তাহের বেশি সময় নিজেদের আয়ত্তে রাখেন। তারা উত্তর কোরিয়ার মার্কিন সেনার তথ্য অধিকরণ করেন। যদিও পরে তা সরকার রিকভার করেন। প্রাইস যখন ১৬ এবং বেভান ২১ তখন তারা কোরিয়ান পারবানিক সুবিধা এক্সেস করেন। দুই কোরিয়ার যুদ্ধের সময় তারা এই কর্মকাণ্ড করেন। যদিও পরের বছর তাদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়।

১৩) সিরিয়ান ইলেকট্রনিক আর্মিঃ

সিরিয়ান ইলেকট্রনিক আর্মি
সিরিয়ান ইলেকট্রনিক আর্মি একটি ইউনিক গ্রুপ। ২০১১ সালে তারা পরিচিতি লাভ করে। সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের শাসনের অধিনে তারা খুব বেশি উঠে আসতে পারেন নি। তবে তারা অনেক উচ্চ ধরণের ওয়েবসাইট হ্যাঁক করছেন। স্প্যাম, ম্যালওয়ার, ফিশিং সহ নানা ধরণের কর্মকাণ্ড তারা করেন। যদিও তারা তা অস্বীকার করেন। পূর্বের অভিজ্ঞতা থেকে ২০১৩ এবং ২০১৪ সালে তারা ডজন খানিক কর্মকাণ্ড চালু করেন। এমনকি তারা টুইটারেও আছেন।

১৪) লিজারড স্কোয়াডঃ

লিজারড স্কোয়াড
আপনি যদি একজন গেমার হন তাহলে অবশ্যই এই লেজারড স্কোয়াডের নাম শুনছেন। কারণ এরাই গত বছর ক্রিস্টমাস দিনে PlayStation এবং Xbox নিজেদের আয়ত্তে নিয়ে আসেন। তারা এরকম বহুত গেম হ্যাঁকের সাথে জড়িত।
তারা টিন্ডার, ফেসবুক এবং ইন্সটাগ্রামের তথ্য চুরি করেন এবং টেলর সুইফটের প র্ণ ছবি প্রকাশ করবেন বলে ফুটারে লিখে রাখেন। যদিও পরবর্তীতে ভিন্নে ওমারি  নামে ২২ বছর বয়সি এবং রায়ান নামে ১৭ বছর বয়সি ব্রিটেনের দুইজনকে আটক করেন।

১৫) অ্যানোনিমাসঃ

অ্যানোনিমাস একটি বৈশ্বয়ীক হেকটিভিস্ট দল। এই হেকটিভিস্ট দলটি সাধারনত কোন ওয়েবসাইটে ডিনাইয়াল অভ সার্ভিস (ডিডস) এর মাধ্যমে হামলা করে থাকে। ২০০৩ সালে এই দলটি সাড়া বিশ্বের কিছু ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর দ্বারা গঠিত হয়। অ্যানোনিমাসের সদস্যরা “অ্যানোন” নামে পরিচিত। তার সাধারনত কোন প্রতিবাদ মিছিলে আসলে এক ধরনের মাস্ক ব্যবহার করে।
অ্যানোনিমাস
অ্যানোনিমাসের বিরুদ্ধে এখন পর্যন্ত অনেক দেশে সাইবার হামলা চালানোর অভিযোগ রয়েছে। তারা বিভিন্ন দেশের সরকারি ওয়েবসাইটেও হামলা করে থাকে। যেমন,যুক্তরাষ্ট্র, ইসরায়েল,তিউনিসিয়া , উগান্ডা এবং আরো অনেক। এছাড়া শিশু পর্নোগ্রাফিক ওয়েবসাইট, কপিরাইট প্রোটেকসন এজেন্সি, দ্য ওয়েস্ট বোরো বেপটিস্ট গির্জা ও বহুজাতিক কম্পানি যেমন, পেপ্যাল, মাস্টার কার্ড, ভিসা এবং সনি তাদের সাইবার হামলার শিকার হয়েছে। অ্যানোনিমাস বিকল্পধারার সংবাদমাধ্যম উইকিলিকসকেও সমর্থন করে। কারন ২০১০ সালে উইকিলিকস হাজার হাজার কূটনৈতিক বার্তা প্রকাশ করে দেয়ার পর পেপ্যাল, মাস্টার কার্ড এবং ভিসা উইকিলিকসের সঙ্গে তাদের লেনদেন বন্ধ করে দিয়েছিল। এরই প্রতিবাদে পেপ্যালে কয়েকদফা মারাত্মক সাইবার হামলা করেছিল অ্যানোনিমাস।
অ্যানোনিমাসের সমর্থকরা এই হেকটিভিস্ট দলকে “মুক্তিযুদ্ধা” ও “ডিজিটাল রবিনহুড” নামে আক্ষায়িত করে থাকে। কিন্তু সমালোচকরা এদেরকে “সাইবার মাফিয়া” ও “সাইবার সন্ত্রাসী” হিসেবে আক্ষায়িত করে থাকে। অ্যানোনিমাস ২০১২ সালে বিশ্বখ্যাত টাইম সাময়িকীর বিশ্বের প্রভাবশালী ১০০ ব্যাক্তি বা প্রতিষ্ঠানের তালিকায় স্থান পেয়েছিল।  

(একটি প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদনা।) 

ভালো লাগলে কমেন্ট, শেয়ার করুন, অন্যকে জানতে সহায়তা করুন।

শেষের কথা-

আসুন আমরা কপি পেস্ট করা বর্জন করি এবং অপরকেও কপি পেস্ট টিউন করতে নিরুৎসাহিত করি। খারাপ হোক/মানুষ হাসাহাসি করুক তারপরও ধীরে ধীরে নিজে লিখতে থাকলে একদিন আপনিও ভালো টিউন রাইটার হবেন। আজ যারা ভালো টিউন করে সবাই সেভাবে হয়েছে।

Thursday, August 6, 2015

Social website ব্যবহার করে ইনকাম করুন ১০০% নিশ্চিত

CLICK HERE AND SIGN UP

অনলাইন আর্নিং এর আরেকটি মাধ্যম হল সোস্যাল সাইট ব্যবহার করে ইনকামের সুযোগ।
আমরা সাধারণত ফেইসবুক বা টুইটার থেকে কোন ইনকাম করতে পারি না। যার ‍পুরটাই চলে যায় ফেইসবুকের তহবিলে। কিন্তু tsu বলেছে যে তার ইনকামের ৯০% দিয়ে দিবে তার ইউজারকে। এবং এর অনেক প্রমান ও আছে।
  
CLICK HERE AND SIGN UP

Like= 0.01$, Comment=0.02$ And Share=0.05$ ১৫০ ফ্রেন্ড হওয়ার পরেই আপনার ইনকাম শুরু হবে। আপনি আপনার পোষ্ট এ যত লাইক, কমেন্ট, শেয়ারার আর ভিউয়ার পাবেন, আপনার ইনকাম তত বাড়বে। আর তাই Like, Comments & share হলো এই সাইটের ইনকাম এর মূল হাতিয়ার । তার চেয়ে বড় হলো Family Tree তৈরি করা। মেম্বার যত বেশি হবে, ইনকাম ও তত বাড়বে। কারন, আপনি যাদের ইনভাইট করবেন, তাদের ইনকামের ৫০% বোনাস পাবেন আপনি। এরপর বাকি সার্কেল তো আছেই।

CLICK HERE AND SIGN UP

Tuesday, December 9, 2014

যেকারণে আপনি “গ্রামীণফোন” ছেড়ে “টেলিটক” ব্যবহার করবেন। বিবরণ সহ বিস্তারিত…

প্রথমে যে কথাটি বলতে হয় সেটি হল টেলিটক আমাদের দেশীয় ফোন হিসেবে ব্যবহার করা এক প্রকার কর্তব্যই বলতে পারেন। টেলিটক গ্রামীণফোনের সাথে পাল্লা দিয়ে পারবে না এটা ঠিক। কিন্তু কোন সময় পারবে এটাও ঠিক যদি আমরা চাই। একটা কথা আছে, ইচ্ছাই বড় শক্তি। ঠিক তেমনি আমরা যদি ইচ্ছা করি তাহলে টেলিটক ও পারবে। কেননা এটা যে আমাদের ফোন।
তার আগে চলুন টেকটিউন্সে ব্যবহারকারীর প্রতিক্রিয়া  দেখে আসি। আপনি টেকটিউন্সে "গ্রামীণফোন চোর" লিখে সার্চ দেন    অবা এখানে ক্লিক করুন। যে যে টিউন দেখবেন সব জিপির কুকীর্তি।
এখন আসি মূল বিষয়ে।  টেলিটকের দালালি করছি না। মানবতাবোধ থেকেই  বোধহয় আজকের এই পোষ্ট। আজকের এই পোষ্টের মাধ্যমে আমি Grameenphone 3G এবং Teletalk 3G এর মধ্যে তুলনা মূলক পার্থক্য দেখানোর চেষ্টা করবো। যতটুকু পারি তুলে ধরার চেষ্টা করবো। কেন আমরা বারবার গ্রামীণফোনের পাতানো ফাঁদে পা বাড়াই? কেন আমরা বারবার প্রতারিত হচ্ছি? অনেক হয়েছে। আর না। জেগে উঠার সময় বোধহয় এখনই।

বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম গুলোতে গ্রামীনফোনের প্রতারণা নিয়ে খুবই লেখালেখি হচ্ছে। আর এই লেখালেখি আজ বা কাল থেকে নয়। হচ্ছে আরো অনেক আগে থেকেই। যারা লেখছেন হয়তবা তারা সচেতন তাই চাচ্ছেন অন্যদেরকেও সচেতন করতে। যাই হোউক এসব কথা বাদ। আজকের এই পোষ্টের মূল লক্ষ হল Grameenphone 3G ও Teletalk 3G এর মধ্যে তুলনা মূলক পার্থক্য দেখানো। কল রেট নিয়ে ও কিছু আলোচনা করবো। যেহেতু বর্তমানে ইন্টারনেট নিয়েই বেশী আলোচনা হচ্ছে, সেহেতু আমারা Grameenphone এবং Teletalk এর Internet Package নিয়েই প্রথম আলোচনা করবো। তার আগে চুলন কেন মানুষ জিপি ব্যবহার করছে এবং টেলিটক ব্যবহার করছে না, সে কারণ সমুহ জানি। (কারণ গুলো আমার দৃষ্টিকোন থেকে বলবো)

গ্রামীণফোন মানুষ কেন ব্যবহার করছে?

গ্রামীণফোন মানুষ কেন ব্যবহার করছে সেটি আমার দৃষ্টিকোণ থেকে কিছু ব্যখ্যা করবো। প্রথমে যদি বলতে হয় তাহলে বলবো নাম কামানোর জন্যে। গ্রামীণফোন আজ ৫কোটির নেটওয়ার্ক। কিন্তু এতো ইউজার কেমনে হল? সেটির প্রথম কারণ হতে পারে ওদের নাম "গ্রামীণফোন" (হারামিফোনের বাচ্ছা) । যেমন লন্ডনী সাব নামেই। কামে কিন্তু পেঁয়াজ কাটা।
দ্বিতীয়ত হচ্ছে ওদের প্রলোভন। জন্মের পর থেকেই গ্রামীণফোন তাদের গ্রাহকদের লোভ দেখি দেখিয়ে আজ এ পর্যন্ত এসেছে। এমনকি এখনও সেটা দেখিয়েই যাচ্ছে। যেমন ক'দিন আগে সকলের জন্য ফেইসবুক ব্রাউজিং ফ্রী করে দিল। কোন এক প্রত্রিকায় ওদের হেড অফিসারের ভাষ্য পড়েছিলাম এরকম যে, "আমরা ৫ কোটি গ্রাহকের লক্ষে এই সেবাটি প্রদান করছি। যাতে করে আমরা খুব তাড়াতাড়ি ৫ কোটির পরিবার হতে পারি।" যখন তারা এই সেবাটি প্রদান করেছিল তখন কিন্তু তাদের গ্রাহক ৫ কোটি ছিল না। আর এই অফারটি দেওয়ার এক মাসের মাথায়ই তারা ৫ কোটি গ্রাহকে পরিণত হয়। তাছাড়া ১০-১৫ দিন আগে আরেকটি অফার দিল ১২ টাকায় Night Unlimited (যদিও ৩দিনের বেশি অফারটি ছিল না) । আবার এখন দিয়েছে বন্ধ সিমে ১৪ টাকা রিচার্জে Night Unlimited. বাহ!! কত সুন্দর সুন্দর পথ বার করছে আমাদের সাধরন জনগনের টাকা হাতিয়ে নেওয়ার। আর তাদের এসব অফার চালু বা বন্ধের কোন অফিশিয়াল নোটিশ নেই। যেমন করে তারা ফ্রী ফেইসবুক বন্ধ করে এক রাতে হাতিয়ে নিয়েছিল সাধারন মানুষের মোবাইলে রাখা কোটি কোটি টাকা।
৩য়ত ওদের নেটওয়ার্ক। হে ওদের নেটওয়ার্ক অন্য সব অপারেটরদের ছেড়ে ভালো। আমি ও বলি ভালো। কিন্তু নেটওয়ার্ক ভালো দিয়ে কি জনগনের মাথায় কাঠাল ভাঙ্গবে? বিষয় অনেকটা এরকম যে, "পুলা ৯৯% ই ভালো, খালি মাঝে মধ্যে নাইট ক্লাবে যায় আরকি (আধুনিক পুলা তো)। তেমনি আমাদের গ্রামীণফোন। আধুনিক নেটওয়ার্ক তো...
আমার দৃষ্টিকোণ থেকে যতটুকু বলার ততটুকু বললাম। আপনারা আরো ভালো বলতে পারবেন। যাই হোউক এবার চলুন দেখা যাক টেলিটক ব্যবহার না করার কারণ।

টেলিটক কেন ব্যবহার করছি না?

প্রথমেই বলবো এটা আমাদের দেশীয় ফোন। এজন্য আমরা ব্যবহার করছি না। কারণ আমরা বাঙালি। আমরা অন্য দেশের চাইপাস খেতে খুবই পছন্দ করি। তেমনি ভারতীয় সিরিয়াল একটি অন্যতম। যাই হউক আমরা সেদিকে না যাই।
২য়ত, প্রচারনা নেই। টেলিটক নামে যে একটি সিম কোম্পানি আছে, অনেকে সেটা জানেই না। বিশেষ করে গ্রামের লোকেরা। তবে ছাত্র-ছাত্রীরা জানে। কেন জানে বলার দরকার নাই।
৩য়ত, এটার জন্য আমাদের সরকারই ৯০% দায়ি। আমাদের দেশের সিমকে প্রাধান্য না দিয়ে অন্য সিমদের বেশী প্রাধান্য দেয়। কিন্তু অন্যদেশের দিকে তাকালে দেখবেন তাদের দেশীয় সিম কেই বেশী প্রাধান্য দিয়ে থাকে।
৪র্থ, ওদের সেবায় জনগণ সন্তুষ্ট না। নেটওয়ার্ক উন্নত না। যার কারণে সাধারন জনগণ টেলিটক ব্যবহার করছে না।
এতোসবের সমস্যা থাকার কারণে বলতে পারেন যে, তারপরেও কেন আমি টেলিটক ব্যবহার করতে বলছি। হে, তারপরেও আপনি টেলিটক ব্যবহার করতে পারেন। ৯০% যদি সরকারের দোষ হয় তাহলে বাকি ১০% আমাদের দোষ। আর এই ১০% দোষই যদি আমারা না করি তাহলে টেলিটক ও উন্নত হতে বেশী সময় লাগবে না। একটা উদারন দেই,মনে করেন একটি গ্রামের বইয়ের দোকানে সব ধরনেই বই নেই। কিছু কিছু আছে। এখন সেই গ্রামের ছেলে মেয়েরা তাদের কাঙ্কিত বইটি সে দোকানে পায় না। সে জন্য তারা চলে এসে গঞ্জ থেকে বই কিনে নেয়।কিন্তু তারা গঞ্জে না গিয়ে যদি সেই বই দোকানদারকে বলত যে আমাদের এই এই ধরনের বই দরকার। তাহলে সেই দোকানদার তার ব্যবসার খাতিরে অবশ্যই সেই বই গুলো তার দোকনে তুলে রাখত। কিন্তু তারা সেটি না করে অন্য দোকান বা গঞ্জ থেকে বই কিনে আনল। ঠিক তেমনি আমাদের টেলিটক ও। যাই হউক এটি একটি উদাহরণ মাত্র। বিষয়টি ঠিক এরকমই যে সেটি কিন্তু নয়।
এখন চলে যাবো মূল বিষয়ে। তারপর বিচার করবেন আপনারাই। তাহলে চলুন দেখা যাক গ্রামীণফোন ও টেলিটক এর ইন্টারনেট প্যাকেজগুলো।

গ্রামীণফোনের ৩জি প্যাকেজঃ

Heavy Usage Pack (512 Kbps)
Volume : 8GB
Validity : 30 Days
PRICE :TK. 950

Heavy Usage Pack (1 Mbps)
Volume : 8GB
Validity : 30 Days
PRICE :TK. 1250


Smart Pack 299 (512 Kbps)
Volume : 500MB
Validity : 30 Days
PRICE :TK. 299


Standard Pack (512 Kbps)
Volume : 2GB
Validity : 30 Days
PRICE :TK. 400


3G Mini Pack (512 Kbps)
Volume : 250MB
Validity : 30 Days
PRICE :TK. 99

Heavy Usage Pack - Night Time (1Mbps)
Volume : 2GB from 12:00AM to 10:00AM *
Validity : 30 Days
PRICE :TK. 250


Standard Pack (1 Mbps)
Volume : 3GB
Validity : 30 Days
PRICE :TK. 700


1GB Pack (512 Kbps)
Volume : 1GB
Validity : 30 Days
PRICE :TK. 300


Smart Pack 499 (512 Kbps)
Volume : 1GB
Validity : 30 Days
Valid For : Prepaid, Postpaid
PRICE :TK. 499


Starter Pack (512 Kbps)
Volume : 75MB
Validity : 5 Days
PRICE :TK. 50


3G Click Pack (512 Kbps)
Volume : 4MB and 2 MMS
Validity : 2 Days

টেলিটক ৩জি প্যাকেজঃ

Teletalk-512KBPS-Internet-Pack
এখন সীমিত সময়ের জন্য এইসব প্যাকেজ বাদ দেন। এখন একটু যান্ত্রিক জগত থেকে ঘুরে আসি। বিজ্ঞান বলে কোন যন্ত্রই তার শতভাগ ক্ষমতা কাজে লাগাতে পারে না। যেমন, একটি ১৫০ সিসির মোটর বাইক এর ফুল পিক-আপ দিয়েও আপনি মিটার ১৫০ তে তুলতে পারবেন না। বড়জোর ১২৫-১৩৫ তুলতে পারবেন। কেননা কোন যন্ত্রই শতভাগ ক্ষমতা প্রয়োগ করতে পারে না। ঠিক তেমনি ইন্টারনেট প্যাকেজগুলো। আপনি ৫১২ কেবিপিএস প্যাকেজ এ ৫১২ পাবেন না। ৪ ভাগের ১ ভাগ পাবেন। সব সিমেই এরকম সিস্টেম। কিন্তু টেলিটকে একটু ব্যতিক্রম। ৫১২ কেবিপিএস এর প্যাকেজ এ ৫১২ পাওয়া যায়। বলতে সলিড স্পীড। মাঝে মধ্যে উঠা নামা করে কিন্তু স্থির থাকে। যা অন্য কোন অপারেটরে থাকে না।
এখন আবার প্যাকেজ গুলো ভালো করে দেখুন। তারপর সুক্ষ মস্তিষ্কে চিন্তা করুন। কেন আপনি দেশের সিম টেলিটক ইউজ করবেন না।? দামে কম। স্পীড ও বেশী। কোন প্রতরনা নেই। তাহলে কেন ব্যবহার করবেন না?
সবাইকে অনুরূদ করবো। যারা বর্তমানে গ্রামীণফোন ব্যবহার করছেন তারা একটি বারের জন্য হলে ও দেশের সিম টেলিটক ব্যবহার করে দেখেন। ছোট এমবির একটি প্যাকেজ এক্টিভ করে দেখুন। আশা করি ভালো লাগবে। আর ব্যবহার করার পর যদি আপনার মনে হয় যে না, দেশের সিম হিসেবে টেলিটকই ভালো, তাহলে এই বিজয়ের মাসে প্রতিজ্ঞা করবেন যেন আর অন্য কোন সিম ব্যবহার না করেন।
পোষ্টটা অনেক লম্বা হয়ে গেল তাই কল রেট নিয়ে বিস্তারিত কিছু লিখতে পারলাম না। যদি সময় পাই তাহলে অন্য কোন পোষ্টে কল রেট বিস্তারিত আলোচনা করবো। তবে এটা মনে রেখেন যে টেলিটক এর কল রেটও জিপির চেয়ে কম।
আজ পর্যন্তই। যদি পোষ্টটি ভালো লেগে থাকে তাহলে বন্ধুদের সাথে শেয়ার করে তাদের ও সর্তক করে দিবেন। ধন্যবাদ...

এবার আয় করুন Facebook এর বাপ tsu থেকে…………………..100%

আর এইটা আমার প্রথম টিউন তার ভূল হলে ক্ষমাত প্রার্থী………………….. এই
প্রথমেই বলব আপনার ফেইসবুকের মত নতুন একটি সাইট tsu । আসলে নতুন বললে ভূল হবে এটি মুটামোটি পুরাতন একটি সাইট।
আমরা সাধারণত ফেইসবুক থেকে কোন ইনকাম করতে পারি না। যার ‍পুরটাই চলে যায় ফেইসবুকের তহবিলে।
কিন্তু tsu বলেছে যে তার ইনকামের ৯০% দিয়ে দিবে তার ইউজারকে। তাই আমরা কিছুটা সময় যদি tsu কে দেই তাহলে আমাদের ইন্টারনেট বিলটা হয়তো উঠে আসবে এইখান থেকে।

tsu social media and lead generation that pays এবার আয় করুন Facebook এর বাপ tsu থেকে.......................100%

কিন্তু tsu বলেছে যে খুব ভালো ইনকাম করা যায় এইখান থেকে। এইটার প্রুফ কিন্তু আছে অনেক। 

john smith এবার আয় করুন Facebook এর বাপ tsu থেকে.......................100%

তাই Like, Comments & share হলো এই সাইটের ইনকাম এর মূল হাতিয়ার । তার চেয়ে বড় হলো Family Tree তৈরি করা। 

tsu money এবার আয় করুন Facebook এর বাপ tsu থেকে.......................100%
আর বেশি কথা বলব না।
এখন আসা যাক সাইন আপ এর পালায়।
এখানে সাইটে সাইন আপ করুন- Just Click Here
এই সাইটের আরেকটি দিক হলো কোন রেফারেল ছাড়া সাইন আপ করা যায় না। তাই আমার টা দিলাম।
tsu private invite এবার আয় করুন Facebook এর বাপ tsu থেকে.......................100%
এইখানে আপনার সম্পূর্ণ ডিটেইলস দিয়ে সাইন আপ করুন। এর ফর ভিতরে প্রোফাইল ঠিক করুন। আপনার মত করে।
এর পুরোটাই হলো ফেইসবুকের মত। এখানে ফেইসবুক, টোইটার, ইউটুব এর লিংক দিতে পারেন আরো শেয়ারে জন্য। ভালো রিসপন্স পাবেন।
.
.
আজ আর না, ভালো থাকবেন। নতুন টিউন করলাম ভূল হলো ক্ষমা দৃষ্টিতে দেখবেন। আর কোন সমস্যা হলো কমেন্ট করে জানাবেন।

Thursday, October 2, 2014

ইন্টারনেট থেকে আয় করতে চান,আপনি কি অপ্রশিক্ষিত? তাদের জন্য আয়ের নতুন পথ, চলুন একটু দেখে নেই ।

ইন্টারনেট থেকে আয় করতে চান,আপনি কি অপ্রশিক্ষিত? তাদের জন্য আয়ের নতুন পথ, চলুন একটু দেখে নেই ।

আসসালামু আলাইকুম। কেমন আছেন সবাই? আশা করি সবাই ভালোই আছেন। আজ আপনাদের মাঝে নিয়ে এলাম এমন একটি পেইডভার্টস।এখান থেকে আপনি অতি সহজেই আয় করতে পারবেন কোন টাকা খরচ না করে। সাইটটি পিটিসি এর ক্যাটাগরিতে পরলেও অন্য সব পিটিসি সাইট থেকে সম্পুর্ন আলাদা। ফ্রি মেম্বার হিসেবেঃ ফ্রি মেম্বার হিসেবে  অন্য পিটিসি সাইট থেকে ১$ আয় করতে আপনার ২০-৩০ দিন সময় লাগবে আর এই সাইটে আপনি প্রায় চার থেকে পাঁচ দিনেই ১$ আয় করতে পারবেন। সবচেয়ে ব্যতিক্রম ব্যাপার হচ্ছে এই সাইট আপনাকে ০.০০১-০৫$ মুল্যের এড দিবে।  
ইনভেস্ট হিসেবেঃ যারা একটু ইনভেস্ট করে মেম্বার হয়ে আয় করতে চান, তাদের জন্য রয়েছে আনলিমিটেড আয়ের সুযোগ।এখানে আপনি ইচ্ছা করলে ১$ থেকে শুরু করে যত খুশি তত ইনভেস্ট করে আয় করতে পারেন ( ইনভেস্ট বলতে এই টাকা দিয়ে আপনি আপনার সাইট বা পণ্যের জন্য এড কিনবেন )। যেমনঃ আপনি যদি ১$ ইনভেস্ট করেন তাহলে সাথে সাথে ১.৫৫$ এর এড পাবেন, তার মানে ১$ ইনভেস্ট এ সাথে সাথে ০.৫৫$লাভ যত বেশি ইনভেস্ট তত বেশি আয় ( ইনভেস্ট না করলেও আয় করতে পারবেন,ইনভেস্ট করা আপনার ইচ্ছা)।
এখানে দেখুন ……



পেমেন্ট সিস্টেমঃ এটি my traffic-value এর একটি শাখা আর my traffic-value ৩ বছর যাবত অনলাইনে পে করে আসছে একমাত্র এই সাইটের রয়েছে সর্বোচ্চ পেমেন্ট সিস্টেম।যেমনঃ paypal,payza,egopay,STP,western union money transfer and Bankwire (অন্য কোন সাইট এতগুলো পেমেন্ট প্রসেসর সাপোর্ট করে না)। ১০০% পিওর ও ট্রাস্টেড এবং সকলকে পে করে থাকে।
সম্পুর্ন ফ্রিতে জয়েন করতে ক্লিক করুন NOW JUST CLICK HERE



 

ফ্রি মেম্বার হিসেবে কিভাবে কাজ করবেনঃ এখানে কাজ একটু ভিন্ন ধরনের তবে সহজ। আসুন এবার দেখে নেয়া যাক Paidverts এ কাজ করার পদ্ধতি।
• প্রথমে আপনার account এ লগিন করুন।
• একটু নিচে নামলে দেখতে পারবেন Welcome to paidverts লেখা আছে, তার নিচের বক্সেView paid ads নামের একটা অপশন আছে তাতে ক্লিক করুন (এর আগে View Activation Ads এই টা তে ক্লিক করে ads টা দেখে account activate করে নিতে হবে)।

নীচের চিত্র দেখুন…



• এখানে দুই ধরনের ads পাবেন, Paid ads আর BAP( Bonus Ads Point), আপনাকে এই দুই ধরনের ads দেখতে হবে।
• এখন যেকোন ads এ ক্লিক করলে আপনাকে ৩ টা লাইন এর লেখা লেখতে হবে যার মধ্যে প্রথম ২ টা [ 1st and 2nd Image  a ja lekha ache tai কপি পেস্ট করে দেয়া যাবে ] আর শেষের টা Captcha লিখে দিতে হবে।
1. Paid Ads : এই add গুলো থেকে আপনার account এ balance add হবে মানে আপনি ইনকাম করতে পারবেন।
2. Bap Ads : এই add গুলো থেকে আপনার point জমা হবে, আপনার bonus point যত বেশী হবে Paid ads এ তত বেশী দামের ads পাবেন। তার মানে শুরুতে আপনি ১-২ সেন্ট এর Paid ads পাবেন, কিন্তু আপনার bonus point বাড়ার সাথে সাথে আপনি ১-৫০ ডলার মুল্যের ads পাবেন তাই নিয়মিত এই BAP গুলো দেখতে হবে ( ১$ ইনভেস্ত করলে ৩১০০ BAP আপনার একাউন্টে যোগ হবে )।

চিত্র দেখুন…



• এরপর Check Captcha তে ক্লিক করবেন, Captcha সঠিকভাবে দিলে নিচে Proceed to advisers website এই লেখাটা সবুজ হয়ে যাবে।
• তারপর Proceed to advisers website এ ক্লিক করবেন।
• এরপর নতুন একটি Tab/window ওপেন হবে, সেখানে ৩০ সেকেন্ড অপেক্ষা করেConfirm এ ক্লিক করে Close window তে ক্লিক করলে window টা কেটে যাবে।
• এবার আগের পেজে যেখানে ৩ টা লাইন লিখেছিলেন সেখানে ektu niche দেখবেন লেখা আছে View another ads , এখানে ক্লিক করে বাকি ads গুলো একই নিয়মে দেখবেন।

চিত্র দেখুন…



মনে রাখবেন BAP(Bonus ads point) যত বেশী হবে paid ads er value তত বাড়বে
আশা করি বুঝতে পেরেছেন এর পরেও সমস্যা থাকলে মন্তব্য করে জানাবেন।
নতুন যারা কোন কাজ না জেনে, ইন্টারনেট এ কাজ খুছেন তারা আর দেরি না করে এখনি Paidverts এ জয়েন করেন। নয়তো বা কোন কাজ শিখেন ইন্টারনেট থেকে আয় করার জন্য।

আপনাদের কারও যদি এই পোষ্টটি বুঝতে সমস্যা হয়,তাহলে ‍গঠনমুলক মন্তব্য করুন।

Saturday, September 27, 2014

বাংলাদেশ থেকে খুলুন পেপাল ভেরিফাই একাউন্ট

কিছুদিন আগে আমরা কমবেশী সবাই জানতাম যে, পেপাল বাংলাদেশে আসবে এই বছরের শেষ নাগাদ। কিন্তু সে ভরসাটাও শেষ হয়ে গেছে। TAJUL.COM এবং BanglaNews24.com সহ বিভিন্ন পত্রিকায় প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী পেপাল কবে আসবে তা কেউ বলতে পারছে না। তবে আগামী বছর ২০১৪ নাগাদ পেপাল বাংলাদেশে ঢুকবে কি না তা নিশ্চিত নয়।
যা হোক কিভাবে আপনার পেপাল একাউন্টটি খুলবেন তা আজই জেনে নিন। এবং এখনই। বাংলাদেশে যারা তথ্যপ্রযুক্তির বাংলা ইংরেজী খবর পড়েন তাদের মধ্যে সবচেয়ে বেশী ফ্রিল্যান্সার এবং টেক প্রেমী কিংবা ব্লগাররা। আর তাদের কারো না কারো পেপাল একাউন্ট দরকার খুবই।
আসুন প্রথমে জানি পেওনার- Payoneer  সম্পর্কে। পেওনার- Payoneer  হল একটি ইন্টারন্যাশনাল এবং আমেরিকার একটি অনলাইন ব্যাংকিং পদ্ধতির একটি প্রতিষ্ঠান। যারা মাষ্টার কার্ড সহ বিভিন্ন সেবা প্রদান করে আসছে কয়েক বছর ধরে। এটি বিশ্বের একটি স্বীকৃত পেমেন্ট গেইওয়ে। সম্প্রতি তারা চালু করেছে US Payment Profile এই সার্ভিসের মাধ্যমে আপনি আপনার পেপাল একাউন্টি ভেরিফাই করিয়ে নিতে পারবেন। যা দুই থেকে তিন দিনের ভিতর। আসুন জেনে নিই কিভাবে??
পেওনার- Payoneer  একাউন্ট খোলা এবং পেওনার- Payoneer  সম্পর্কিতঃ-
ক) প্রথমে এই Payoneer-এর ওয়েবসাইটি প্রবেশ করুন-এখানে ক্লিক করুন। তারপর Sign Up বাটনে ক্লিক করুন। Start Here I নাম এখানে ক্লিক করে আপনার তথ্যাবলী পূরণ করুন। যেমন আপনার নামের প্রথমাংশ, শেষাংশ, জন্ম তারিখ, ইমেইল, বাসার ঠিকানা, পোষ্টাল কোড, ফোন নাম্বার। এমন ঠিকানা দিবেন যেন সেই ঠিকানায় চিঠি আসলে আপনি সাথে সাথে পাবেন।
খ) তারপর Start Here II আপনার একাউন্ট সম্পর্কে তথ্যাদি গুলোর পূরণ করুন। একাউন্টের পার্সওয়াড, সিকিউরিটি প্রশ্ন এবং উত্তর।
গ) তাপর Start Here III আপনি জন্মস্থান এবং স্থায়ী বাসিন্দা উল্ল্যেখ করুন। তারপর আপনার বৈধ পার্সপোট কিংবা, ভোটার আইডি কার্ড অথবা ড্রাইভিং লাইসেন্স সিলেক্ট করে তা আপলোড করুন। এবং তারপর ফিনিশ বাটনে চাপুন।
ঘ) ইমেইলে দেখুন একটি মেইল আছে এবং আপনার তথ্যাদিগুলো দেওয়া আছে। যদি সমস্ত তথ্যাদিগুলো ঠিক তাকে তাহলে পেওনার- Payoneer  এ গিয়ে আপনার একাউন্টে লগ ইন করুন। তারপর এক মাসের ভিতরে আপনার ঠিকায় একটি পেওনার মাষ্টার কার্ড ডাকযোগে চলে আসবে।
ঙ) একাউন্টে লগইন করে Receive Money- তে দেখবেন US Payment Profile। সেখানে দেখতে পাবেন ব্যাংকের নাম এবং অন্যান্য তথ্যাবলী যা আপনার পেপাল একাউন্টে দরকার হবে।
পেপাল একাউন্ট খোলা-
এবার US FAKE NAME GENERATOR- মাধ্যমে একটি পেপাল একাউন্ট খুলুন আমেরিকার ঠিকানায়। সে অনুযায়ী সমস্ত তথ্য পূরণ করুন। কিন্তু মনে রাখবেন শুধু আপনার নামটি যেন ঠিক থাকে। এবার পেপাল খোলা শেষ হলে ডান পাশের সাইডবার থেকে Link Bank Account বাটনে ক্লিক করে US Payment Profile তথ্যাদিগুলোর পূরণ করুন Continue বাটনে ক্লিক করলে আপনার পেওনার- Payoneer  একাইন্টে দুই একদিনের ভিতরে ২টি ছোট ট্রান্সজিকশনের মাধ্যমে অল্প কিছু সেন্ট মানে পয়সা জমা হবে।
খ) তারপর পেওনার- Payoneer  একাউন্ট চেক করুন কতটাকা জমা হয়েছে ভেরিফিকেশনের মাধ্যমে। যেমন- ০৬, ০৪, .১৬, .১৮Ñ। তারপর এই পেপাল একাউন্টে গিয়ে Confirm Bank Account ক্লিক করলে যে পরিমান টাকা আপনার পেওনার- Payoneer  একাউন্টে জমা হয়েছে সেই ট্রান্সজেকশন এমাউন্ট দুটি লিখে Next বাটনে ক্লিক করুন। ব্যস হয়ে গেল আপনার পেপাল ভেরিফাই একাউন্ট।

Wednesday, September 24, 2014

PTC নয়, এবার আয় করুন এবার ফ্রী শেয়ার থেকে - (Now Earn Not PTC But Earn Free Social Website Use) .................







PTC নয়, এবার আয় করুন এবার ফ্রী শেয়ার থেকে

আসসালামুয়ালাইকুম, আশা করি সবাই ভাল আছেন, আমি আপনাদের সাথে দারুন একটা সাইট সম্পর্কে বলবো। এটার মাদ্ধমে আপনারা আয় করতে পারবেন, এটা কোন পিটিসি সাইট না, বা কোন বিড ও করতে হবেনা, ফ্রী শেয়ার! হ্যাঁ তাই, নিচে সব বলেছি, কিভাবে আয় হবে আপনার। ভাল করে পরুন সব বুঝবেন, ধন্যবাদ।

Be the owner of new Hot Social Network!!!
Currently GlobAllShare gives away their shares for FREE !

Where is the money for me? Average face value of 1 GAS share in 2014 was around $30 USD
Simply log-in each day to earn 1 share every day.
After 1 month (30 days) you earn 30 shares worth around $900 USD
After 2 months you get 60 shares worth around $1800 USD
CLICK HERE TO JOIN NOW

Earn even more shares by referring your friends, family.
Once you invited 5 friends successfully, you will get 1 GlobAllShare share straight away.
PLEASE REMEMBER => siging up more than 5 friends on your 1st level
does not earn you any more shares !!!
However, there are 7 sub-levels to profit from.
When any of your members located 7 levels deep in your downline
refers 5 new members on their 1st level, you get 1 share too !!!
P.S. It has been designed this way to encourage team work.

Monthly Income From Dividends
GlobAllShare will pay out 70% of their income to shareholders in form of dividends.

Imagine this example:
You have invited 5 of your friends to the GlobAllShare community successfully
and your invited friends also invite 5 of their friends in 7 subsequent levels,
then you may have following number of shares:
level 1: 5 invited = 1 GAS share
level 2: 25 invited = 5 GAS shares
level 3: 125 invited = 25 GAS shares
level 4: 625 invited = 125 GAS shares
level 5: 3 125 invited = 625 GAS shares
level 6: 15 625 invited = 3 125 GAS shares
level 7: 78 125 invited = 15 625 GAS shares

Total 19.531 GAS shares
According to the above example, you may get altogether 19,531 GlobAllShare shares for free.
Each share will pay a monthly dividend after the global launching of the venture.
Full launch and global access of GlobAllShare is scheduled on 29th of June 2014
If, for instance, one share pays lets say $0.25 monthly dividend.
Your 19.531 shares would get you almost $5,000 per month.
But if monthly dividend is $0.5 or $1.0 per each share,
then monthly earnings would increase accordingly to $10,000 or $20,000.
Of course, numbers presented above are only example,

please do your own calculations according to your own realistic expectations.
You can monitor the number and value of your shares plus the sum of your monthly dividend
at the WebOffice in your GlabAllShare control panel at any time.

Instant money
As a member of the GlobAllShare community you have an option to sell your shares,
this would allow you to earn one time lump sum of money.
For Example: If value of one share after launch is $10
and based on above scenario you own 19,531 GlobAllShare shares,
you could sell them for $195,531
Obviously, the value of one share may be different, less or even more, for example $5 or $20 or $40 per share.
Note: Users may acquire GlobAllShare shares for free only during the pre-organisation phase.
FREE Advertising !!!
Please, do not forget to claim your FREE Advertising !!!
You can run 4 adverts simultaneously.
After you register and log-in to your control panel
click on “ADVERTISE ON GAS” in left menu to claim your FREE adverts!

 CLICK HERE TO JOIN NOW

Tuesday, September 9, 2014

How To Earn Money With Social Media Site (GloballShare) .......


আসসালামু আলাইকুম। আশা করি সবাই মহান আল্লাহর অশেষ রহমতে ভালো আছেন। ভালো থাকুন এটাই কামনা করি।আউটসোর্সিং বিষয়ক এ আমার টিউন, আশা করি ভুল হলে সবাই ক্ষমার দৃষ্টিতে মার্জনা করবেন।

আমরা বিভিন্ন ব্লগ / সাইট এ প্রায় দেখি এধরনের টিউন; 
“আয় করুন ঘরে বসে খুব সহজেই” কিন্তু তখন সেই টিউন গুলো পরে বুঝতাম যে , অন্তত এ কাজটি মনে হয় আমার দ্বারা সম্ভব না ।কারণ আমার মাঝে সেই ধরনের কোনো স্কিল নেই যে ধরনের স্কিল থাকলে অনলাইন থেকে আসলে আয় করা সম্ভব। আমি কখনো ভাবি নাই আমিও অনলাইন থেকে ইনকাম করতে পারব । সবাই আপাদ-মস্তক চিন্তা-ভাবনা না করেই ছুটছেন আয়ের পিছে, অতঃপর নিজের মূল্যবান সময় অপচয় করে অনলাইনে আয় সম্পর্কে ভুল ধারণা লাভ করছেন।আজকে আপনাদের কে জানাবো কিভাবে আপনি ফটো, ভিডিও, ওয়েব লিংক, এবং টিউন শেয়ারিং করে প্রতিদিন আয় করতে পারবেন।তবে চেষ্টা করলে ভালো কিছু পাওয়া এবং করা সম্ভব। যা-ই হোক , কাজের কথায় আসি:
আজ আমি আপনাদেরকে এমন একটি ওয়েবসাইট এর সাথে পরিচয় করিয়ে দিব।যে ওয়েবসাইট এ ফটো, ভিডিও, ওয়েব লিংক, এবং টিউন শেয়ারিং করে কি ভাবে আয় করা যায়? অবিশ্বাস হলেও সত্যি। এরকমই একটি সাইট গ্লোবাল সেয়ার ডট কম। এখানে আয় করতে হলে আপনাকে প্রথমে রেজিষ্ট্রেশন করতে হবে।রেজিষ্ট্রেশন করুন।ফটো, ভিডিও, ওয়েব লিংক, এবং টিউন আপলোড করুন। এবং আপনার আপলোডকৃত টিউন গুলো যে কেউ শেয়ারিং করলে সাথে সাথে আপনার আয় আসতে শুরু করবে। এর পর সাইন ইন থাকা অবস্থায় আপনার প্রয়োজনীয় ফটো ভিডিও ওয়েব লিংক এবং টিউন শেয়ারিং করুন।যত ভিউ, টিউমেন্ট আর লাইক হবে, এই সাইট আপনাকে প্রতিটিতে ১ সেন্ট করে দিবে।যখন আপনার ৩০ ডলার জমা হবে, তারা আপনাকে পে করবে।টাকা তুলতে পারবেন পেপাল এবং পায়জা এর মাধ্যমে।

আপনার কোন প্রশ্ন থাকলে নিচে টিউমেন্ট করে দিন। আশা করি  এটা বাংলাদেশে ব্যাপক সাড়া ফেলবে। সাইটে ওদের একটি ভিডিও আছে। দেখলেই বাকি সব বুঝবেন আশা করি। আর কোন প্রশ্ন থাকলে আমি তো আছি ই। আর নুন্যতম ৩০ ডলার হলেই আপনি পেপাল এবং পায়জা এর মাধ্যমে টাকা উঠাতে পারবেন।


আমার পেমেন্ট ফ্রোপ :





তাহলে দেরি কেন  Ekhonoy রেজিষ্ট্রেশন করুন । তবে এটি অ্যাডসেন্স এর মত পরিক্ষিত । কারন ৩০ ডলার হলেই পে করে। তাই দয়া করে খারাপ মন্তব্য করবেন না।আপনি এরপর আপনার ইউনিক লিংক টি ছড়িয়ে দিন। অন্নকেও অ্যাকাউন্ট ওপেন করতে উৎসাহিত করুন।
  
এখন আপনাদের দেখাব কি ভাবে আপনার শেয়ার একউন্ট টি একটিভ করবেন 
   
আসসালামু আলাইকুম। আশা করি সবাই মহান আল্লাহর অশেষ রহমতে ভালো আছেন। ভালো থাকুন এটাই কামনা করি। গ্লোবাল শেয়ার এ রেজিষ্ট্রেশন করার জন্য আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ । তাহলে এবার দেখুন কি ভাবে আপনার গ্লোবাল শেয়ার একাউন্ট একটিভ করবেন । একটু মনোযোগ সহকারে চেস্টা করেন । প্রথমে  “Gas -World “ এ ক্লিক করবেন , ক্লিক করার পর  “Active “ লিখা দেকবেন , এখানে  ক্লিক করে একটিভ করে নেন ।আমরা অনন্য সাইট এর  ইনকাম হলেই  দেকতাম  যেমন  কয়েন , ডলার , ক্রেডিট ,ইত্যাদি । কিন্তু   গ্লোবাল  শেয়ার এর ইনকাম হলো শেয়ার ….আপনি যতটা শেয়ার ইনকাম করতে পারবেন তারই ওপর আপনার ইনকাম । এখন থেকে প্রতিদিন আপনার একাউন্ট এ লগ ইন করবেন ….প্রতিদিন লগ ইন করার জন্য পাবেন  ১টা করে শেয়ার ..লগ ইন করা মিস দিবেননা .আপনার ইনকাম করা শেয়ার বালেন্স দেখার জন্য ক্লিক করুন Gasworld তারপর Weboffice এ ক্লিক করবেন… এবার .দেখুন আপনার শেয়ার 
বালেন্স. এবার জানব আরো শেয়ার কিভাবে ইনকাম করা যায় । আপনি যদি আপনার বন্দুদের ইনভাইট বা আপনার লিঙ্কে জয়েন করান , তাহলে আপনার প্রতি ৫ জন বন্দুকে জয়েন করানোর  জন্য পাবেন  ১ “Gas share “ ১ “Gas share ” এর দাম হলো  $৩৩.৮৪ usd …..আর  যারা আপনার রেফারাল  তারা যদি একজনে ৫ জন করে জয়েন করায় তাহলে আপনি পাবেন আরো ১ টি করে শেয়ার …..এভাবেই  আপনার ইনকাম হতে থাকবে । আর আপনি যদি বলেন আমার জয়েনও করার মত কোনো বন্দু নেই তাহলে আপনি প্রতিদিন লগ ইন করে আপনার শেয়ার ইনকাম করতে পারবেন । আপনার ইনকাম করা শেয়ার আপনি বিক্রয় করতে পারবেন ২৯-০৯-২০১৪ তারিখ এর পরে …তাহলে হাতে এখনও অনেক সময় ….আর কোনো কিসু যদি বুজতে সমসা হয় তাহলে আমাকে ম্যাসেজ দিবেন ।এবং এখানে ও কমেন্ট করে জানাতে পারবেন  আমি চেস্টা করব উত্তর দিতে ইনশাল্লাহ । ভালো থাকবেন ।
 আমার রেফারাল এ জয়েন করতে এখানে ক্লিক করে (Click Here For Registration) রেজিষ্ট্রেশন করুন