বাংলাদেশের বিয়ে বলতে বাংলাদেশের বিভিন্ন
অঞ্চলে অনুষ্ঠিত বিয়ে ও এর আনুষঙ্গিক আচারকে বোঝানো হচ্ছে। বাংলাদেশের
সর্বত্র বিয়েকে “বিয়ে” কিংবা “বিবাহ” নামে সম্বোধন করা হলেও অঞ্চলভেদে
আঞ্চলিকভাবে আরো বিভিন্ন উচ্চারণভঙ্গিতে ডাকা হয়, যেমন: বিয়্যা বা বিয়া
(বিআ) কিংবা বিহা, হিন্দী ভাষার প্রভাব বা অনুকরণে শাদী। সিলেট অঞ্চলে কখনও
বিয়েকে কটাক্ষ করে ডাকা হয় হেঙ্গা। বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত বিয়ে একদিকে
যেমন ধর্মীয় মিথস্ক্রীয়ায় পড়ে বিভিন্ন ধর্মীয় অনুষঙ্গ ধারণ করেছে,
তেমনি এই নৃতাত্ত্বিক সার্বভৌম এলাকার লোকাচারও ধারণ করেছে। তবে
সর্বক্ষেত্রেই বিয়ে মোটামুটি তিনটি মূল অংশ: গায়ে হলুদ, বিয়ে এবং বৌভাত
বা ওয়ালিমা-তে বিভক্ত। তবে ধর্মভেদে এই অংশ বিভাজনে সামান্য পার্থক্য
পরিলক্ষিত হয়।
বিয়ে করার কথা ভাবছেন? জেনে নিন কোন জেলার মেয়েরা কেমন? বাস্তবের সাথে মিলে গেলেও জেতে পারে।
১. যশোর খুলনার মেয়েরা অনেক সুন্দরী। প্রচুর মিথ্যা কথা বলে।
কুটনামিতে ওস্তাদ। শ্বশুর বাড়ির কাউকে দুই চোখে দেখতে পারেনা। পরকিয়া
প্রেমের ওস্তাদ।
২. চট্টগ্রামের মেয়েরা বাইরের জেলার ছেলেদের ব্যাপারে অনাগ্রহী। কিছুটা কঞ্জারভেটিভ।
৩. সিলেটি মেয়েরা পর্দানশীন বেশি। কিন্তু, কোথাও কোথাও ঘাপলা আছে।
৪. পুরান ঢাকার মেয়েরা অনেক দিলখোস। অনেক খরুচে। কিন্তু রুচিহীন।
৫.খুলনার মেয়েরা স্বামী অন্তপ্রাণ। খুলনার মেয়েরা নাকি ফ্যামিলির ব্যাপারে একটু সিরিয়াস টাইপের হয় ৷
৬.উত্তর বঙ্গের মেয়েরা কোমলমতী হয় এবং বেকুব ও আনক্রিয়েটিভ।
৭.বরিশালের মেয়েরা একটু ঝগড়াটে, ভালো রাঁধুনী, ন্যাচালার সুন্দরী ,
সংসারী এবং স্বামীভক্ত। কিন্তু বরিশাল থেকে সাবধান, যতই সুন্দর হোক, জীবন
বরবাদ করে দেবে।
৮.ময়মনসিংহের মেয়েরা একটু বোকাসোকা, কেউবা বদমাইশ।কেউ কেউ স্মার্ট এবং ডেয়ারিং।
৯. সিরাজগন্জের মেয়েরা ভালো, যদি শান্তিতে ঘর করতে চান।
১০.বগুড়ার মেয়েরা ঝাল।
১১. কুষ্টিয়ার মেয়েরা নিজেদের অনেক রোমান্টিক ভাবে। কিন্তু আদতে নয়।
তবে এরা ভাল মননশীল, রুচিসম্পন্ন। যাকে ভালবাসে সত্যিকারের ভালবাসে, কোন
রাখঢাক নাই।
১২. ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মেয়েরা পলটিবাজ কিন্তু পতিভক্ত ও সংসারী।
১৩. রাজশাহীর মেয়েরা একটু লুজ।
১৪. পাবনার মেয়েরা কুটনা হয়ে থাকে।
১৫. জামালপুরের মেয়েরা বেশি স্মার্ট এবং ডেয়ারিং। এই জেলায় সুন্দরীদের ঘনত্ব বেশি।
১৬. নোয়াখালী: বাবা-মা অথবা আত্মীয়-স্বজনদেরকে ভুলতে চাইলে নোয়াখালীর
মেয়েদের তুলনা নেই । বেশির ভাগ মেয়ে কারো কথার নিছে থাকতে চায় না । এরা চরম
কুটনা হয়। তবে তারা শশুড়বাড়ির জন্য করতে চাইলে নিজের সব দিয়ে করে, না করলে
নাই!
১৭. ফরিদপুরের মেয়েরা চোরা স্বভাবের।ওদের মত কুটিল প্যাচের মানুষ খুব
কমই হয়। জিলাপি নাকি এই জেলাতে আবিস্কার হইসে। আগে এতা লম্বা ছিল। পরে
ফরিদপুরে এসে এতা প্যাচ নেয়।
১৮. কুমিল্লার মেয়েরা শ্বশুরবাড়ির মানুষদের পছন্দ করেনা। কুমিল্লার
মেয়েরা সুন্দরী, অনেক দায়িত্বশীল, তবে সংসারে প্রভাব বিস্তার করতে বেশি
পছন্দ করে। ঘটনা সত্য রে ভাই। !!!!
১৯. টাংগাইলের মেয়েরা খুব ভাল হয়, বান্ধুবী হিসেবেতো বটেই, পাত্রী
হিসেবেও। .এ অঞ্চলের মাইয়াগুলো দুনিয়ার বজ্জাত… তবে বান্ধবী হিসাবে
ভালু..একটু দিলখোলা টাইপের।
২০. মাদারিপুরের মেয়েরা খুবই কিউট, খুব খরচে, জামাইয়ের পকেট ফাকা করতে উস্তাদ। কোটি পতি জামাইকে লাখ পতি বানান এদের হাতের মোয়া।
২১. চাঁদপুরের মেয়েরা মানুষ হিসেবে খুবই ভালো, অথিতিপরায়াণ।তাদের সরল
ভালবাসায় আপনি মুগ্ধ হবেন। আর শ্বশুরবাড়ী চাঁদপুর হলে ইলিশ নিয়ে চিন্তা
করতে হবে না । আর আসল কথা হলো চাঁদপুরে লোকের মাথায় প্যাচ জিলাপীর থেকেও
বেশী। চাদপুরের মেয়েরা ছেলে ঘুরাতে ওস্তাদ।
২২. দিনাজপুরের মেয়েরা খুব সুন্দরী হয়।
২৩. চাপাইনবাবগঞ্জের মানুষ সরল মনের অধিকারী। বেকুব কিসিমের, তবে সবাই না।
২৪. গাজীপুরের মেয়েরা খুবই ভাল, মিশুক এবং রসিক ।এখাঙ্কার মেয়েরা
জেদী, লাজুক ,মিডিয়াম সুন্দর, মিডিয়াম স্মার্ট এবং সংস্কৃতি মনা। তবে
জেগুলা খারাপ সেইগুলা বদের হাড্ডি। ছেলে ঘুরাতে ওস্তাদ।
২৫. নরসিংদীর মেয়েরা উড়াল পঙ্খীর মতো তাদের মন আর চলার ঢং ।
২৬. কিশোরগঞ্জের মেয়েরা একটু বোকাসোকা আর ডেয়ারিং প্রকৃতির। মিশুক,
বন্ধুপাগল বা বন্ধুপ্রেমী হয়। স্বামী ভক্ত হয় তবে এমনও হতে পারে যে
সারাজীবন বউয়ের দ্বারা নিগৃহীত হওয়া; অসম্ভব কিছু না।
২৭. নারায়নগঞ্জের মেয়েরা অতিশয় ভালো, ভদ্র, সামাজিক, কীভাবে পরিবার আর
মুরুব্বিদের সামলাতে হয় তারা খুব ভালো জানে। সংসারে ঝামেলাহীন য়ার সবসময়
হাসি-খুশি, মিলেমিশে থাকে এমন বউ আনতে চাইলে নারায়নগঞ্জের মেয়েরাই সেরা।…
কথা ১০০% সত্যি। খোজ নিয়ে দেখতে পারেন। তবে সাবধান ও থাকা ভাল।
No comments:
Post a Comment